চ্যানেল আই অনলাইন
হৃদয়ে বাংলাদেশ প্রবাসেও বাংলাদেশ
Nagod

যেভাবে বুঝবেন স্কুলে সন্তান সহপাঠীদের হেনস্থার শিকার হচ্ছে

KSRM

প্রত্যেকের জীবনেরই অন্যতম রঙিন সময় হল স্কুলপর্ব। নিজেদের ফেলে আসা দিনের স্মৃতি হাতড়ে বাবা-মায়েরাও এটাই আশা করেন যে, তাদের সন্তানরাও স্কুলে পড়ার সময়টা উপভোগ করবে। কিন্তু সব সময় তা হয় না। হাসতে হাসতে স্কুলে যাওয়ার বদলে, স্কুলে যাওয়ার নাম শুনলেই আতঙ্কিত হয়ে পড়ে অনেক শিশু।

প্রাথমিক ভাবে বাবা মায়েরা সন্তানের পড়াশোনা ভীতিকেই এর কারণ হিসেবে ধরে নেন। তবে সব ক্ষেত্রে কিন্তু সেটা ঠিক নয়। স্কুলে গিয়ে সহপাঠীদের কোনো অপ্রত্যাশিত আচরণে সন্তান মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়ছে কি না, তা একবার যাচাই করে নেওয়া জরুরি। বাবা মায়ের সাথে বন্ধুত্বপূর্ণ সম্পর্ক না থাকলে অনেকেই স্কুলে কোনো সমস্যা হলে তা চেপে রাখে। বেশি দিন এমন চলতে থাকলে সন্তানের মানসিক স্বাস্থ্য বিঘ্নিত হতে পারে।

Bkash July

ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম আনন্দবাজার জানিয়েছে, সন্তান স্কুলে কোনো রকম হেনস্তার শিকার হচ্ছে কি না তা বোঝার কয়েকটি উপায়,

আচরণে পরিবর্তন

Reneta June

স্কুলে গিয়ে মানসিক নিপীড়নের শিকার হলে খেলাধুলো এবং পড়াশোনার প্রতি আগ্রহ হারাতে পারে শিশু। স্কুলে না যাওয়ার বায়না তো আছেই। প্রতিবেশী বন্ধুদের সাথে খেলাধুলোতেও অনীহা চলে আসতে পারে।

মনের পরিবর্তন

স্কুলে হেনস্তার শিকার হলে মেজাজ খারাপ হয়ে যায় অনেক সময়। কেউ আবার অবসাদগ্রস্ত হয়ে পড়ে। চুপচাপ হয়ে হয়ে যায়। এমন কিছু চোখে পড়লে খোলাখুলি কথা বলুন সন্তানের সাথে।

স্কুলের কথা এড়িয়ে যাওয়া

স্কুলের প্রসঙ্গ উঠলেই শিশু তা এড়িয়ে গেলে বা স্কুলের কথা কিছুতেই বলতে না চাইলে, ভাল করে বিষয়টি গুরুত্ব দিয়ে দেখুন। দরকার হলে স্কুলের শিক্ষকদের সাথে কথা বলুন।

বিছানায় ছটফট করা

শিশুদের মধ্যে অনিদ্রার সমস্যা কম দেখা যায়। সারাদিন স্কুল, পড়াশোনা, খেলাধুলোর পর ক্লান্ত থাকে তারা। ফলে তাড়াতাড়ি ঘুমিয়ে পড়ে। তাই শিশুদের ঘুম না হলে দেখুন, এমন কোনো পরিস্থিতি তৈরি হচ্ছে কি না যাতে সে সে মানসিক ভাবে শান্ত হতে পারছে না।

এমন সব ক্ষেত্রে শিশুর কাছে তার সমস্যার কথা সরাসরি জানতে চান। প্রয়োজনে একবার মনোরোগ চিকিৎসকের পরামর্শ গ্রহণ করতে পারেন।

I Screen Ami k Tumi
Labaid
Bellow Post-Green View