শব্দদূষণ কমাতে জনগণের একটু সচেতনতাই যথেষ্ট বলে মনে করছেন পরিবেশ বিশেষজ্ঞরা। আন্তর্জাাতিক শব্দদূষণ দিবসের অনুষ্ঠানে তারা বলেছেন, পরিবেশ রক্ষায় শব্দ দূষণ কমানোর ওপর গুরুত্ব দিতে হবে।
প্রকৃতিতে রয়েছে শব্দের বহুমাত্রিক রূপ। পাখির কুহুকুহু ডাক, পাহাড় ঘেঁষে নেমে আসা ঝর্নার পানির শব্দ, সমুদ্রস্রোত অথবা বনাঞ্চলের শান্ত শব্দ সবই মানুষকে কাছে টানে। তবে শব্দের আরেক রূপ রয়েছে যা বিরক্তির জন্ম দেয়। কলকারখানার শব্দ, গাড়ির হর্ন, নির্মাণ কাজের শব্দ, মাইকের আওয়াজ এসব থেকে হয় শব্দ দূষণ। কারণ হয়ে দাঁড়ায় মানুষের স্বাস্থ্যঝুঁকির।
শব্দ দূষণ সম্পর্কে জনসচেতনতা বাড়াতে আন্তর্জাাতিক শব্দ সচেতনতা দিবসে চ্যানেল আইয়ে বিশেষ অনুষ্ঠানের আয়োজন প্রকৃতি ও জীবন ফাউন্ডেশনের। রবীন্দ্র সংগীতের সুরের মূর্চ্ছনায় ছড়িয়ে পড়ে সাজানো কথামালার শ্রুতিমধুর শব্দ।
একটু সচেতনতাই শব্দদূষণ কমাতে পারে বলে মনে করেন প্রকৃতি ও জীবন ফাউন্ডেশনের চেয়ারম্যান মুকিত মজুমদার বাবু। তিনি বলেন, শব্দদূষণ নিরবে আমাদের শ্রবণশক্তি নষ্ট করছে। আজকের এ অনুষ্ঠানে সবার অঙ্গীকার হোক শব্দ দূষণকে আমরা কমিয়ে সুস্থ জীবন জীবন গড়ে তুলবো। শব্দ দূষণ সম্পর্কে জনসচেতনতা বাড়াতে রাজধানীর মানিক মিয়া এভিনিউয়ে র্যালি করেছে পরিবেশ অধিদপ্তর।