গাছপালা ও পাহাড় কেটে উজাড় করায় চরম ঝুঁকিতে রয়েছেন কক্সবাজারের পাহাড়ি এলাকার মানুষ। ভারী বর্ষণ হলেই পাহাড় ধসের আশঙ্কায় থাকে তারা।
পাহাড় ধসে ইতোমধ্যে নষ্ট হচ্ছে পর্যটন স্পটগুলো। রোহিঙ্গাদের পাশাপাশি প্রভাবশালীরা পাহাড় কেটে বসতি নির্মাণ করায় এ অবস্থার সৃষ্টি হয়েছে বলে মনে করছেন স্থানীয়রা।
বনবিভাগের হিসাবেই কক্সবাজারের বিভিন্ন পাহাড়চূড়া ও ঢালুতে অন্তত ২০ হাজার ঘরবাড়িতে ঝুঁকি নিয়ে বাস করছে লক্ষাধিক মানুষ। পাহাড় কেটে বনাঞ্চল ধ্বংস করে বসতি বেড়েই চলেছে। এতে বাড়ছে পাহাড় ধসের ঝুঁকি। প্রতি বছরই কোনো না কোনো পাহাড় ধসে ঘটছে প্রাণহানীর মতো ঘটনা। স্থানীয়দের দাবি, রোহিঙ্গাদের বসতি নির্মাণের পর থেকে এই ঝুঁকি আরো বেড়েছে।
সম্প্রতি পাহাড় ধসের কবলে পড়েছে কক্সবাজার শহরের বউল্ল্যাপাড়ার বৌদ্ধ ধর্মীয় ঐতিহ্যবাহী জাদি বা প্যাগোডাগুলো। পর্যটকদের কাছে আর্কষণীয় জাদিগুলো রক্ষার দাবি উঠেছে।
ঝুঁকিপূর্ণ স্থান পরিদর্শন করে কার্যকর ব্যবস্থা নেয়ার কথা বলছে জেলা প্রশাসন।
কক্সবাজার জেলায় গত ১০ বছরে পাহাড় ধসে দুই শতাধিক মানুষের মৃত্যু হয়েছে। ধ্বংস হয়েছে প্রাকৃতিক পরিবেশ।
বিস্তারিত দেখুন ভিডিও রিপোর্টে: