দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ার সবচেয়ে বড় কৃত্রিম লেক- কাপ্তাই লেকে মাছের উৎপাদন বাড়াতে সঠিক গবেষণা এবং আন্তঃ-প্রাতিষ্ঠানিক সমন্বয়ের ওপর জোর দিয়েছেন বিশেষজ্ঞরা। কাপ্তাই লেকে মৎস্য সম্পদ উন্নয়ন বিষয়ে কর্মশালায়, ভরাট হয়ে যাওয়া এ লেকের নাব্যতা বাড়াতে খননের ওপর জোর দিয়েছেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী।
১৯৬১ সালে জলবিদ্যুৎ উৎপাদনের উদ্দেশ্যে তৈরি করা কাপ্তাই লেকের দৈর্ঘ্য ৭৮ কিলোমিটার এবং আয়তন ৬৮ হাজার ৮শ হেক্টর। শুরু থেকে এ লেক বিদ্যুৎ উৎপাদন এবং মৎস্য উৎপাদনে অবদান রেখে চলেছে। সম্প্রতি এ লেক ভরাট, দখল, দূষণ এবং ডিমওয়ালা ও পোনা মাছ শিকারের কারণে মাছের উৎপাদন কমে গেছে। এ পরিস্থিতিতে চট্টগ্রাম ভেটেরিনারি এন্ড এনিম্যাল সাইন্সেস বিশ্ববিদ্যালয়ে বাংলাদেশ মৎস্য গবেষণা ইন্সটিটিউট কর্মশালা আয়োজন করে।
পার্বত্য চট্টগ্রাম বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, কাপ্তাই লেকের গভীরতা বৃদ্ধি, অবৈধ দখল মুক্ত করা এবং অবৈধ মাছ আহরণ বন্ধে সবাইকে সমন্বিত কাজ করতে হবে।
কাপ্তাই লেকের সীমানা নির্ধারণ ও সংরক্ষণ জরুরি বলে মনে করেন মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রী। কাপ্তাই লেকের ১২শ পাহাড়ি ঘোনায় পরিকল্পিত মাছ চাষ, আরও বেশি অভয়াশ্রম স্থাপন করাসহ বেশ কিছু সুপারিশ করেন বিশেষজ্ঞরা।
আরও বিস্তারিত দেখুন চৌধুরী ফরিদ ভিডিও রিপোর্টে-