বরেণ্য চিত্রশিল্পী এস এম সুলতানের ২৮তম মৃত্যুবার্ষিকী আজ। ১৯৯৪ সালের ১০ অক্টোবর যশোর সন্মিলিত সামরিক হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন তিনি। ১৯২৪ সালে নড়াইলের মাছিমদিয়া গ্রামের এক দরিদ্র পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন এসএম সুলতান।
ভিন্ন বৈশিষ্টের ছবি এঁকে স্বশিক্ষিত এসএম সুলতান সারাবিশ্বে হৈচৈ ফেলে দেন। নিবিড় শিল্প সাধনার মধ্য দিয়েই পৌছে যান পৃথিবীর সবচেয়ে নামী শিল্পীদের কাতারে। যার ঠিকানা ছিল চিত্রা নদীর পাড়ের এই ছোট্ট কুটির। প্রতিবছরের মতো এবারও সুলতানের মৃত্যু বার্ষির্কীতে সুলতানের সমাধিতে শিল্প অনুরাগীদের শ্রদ্ধা নিবেদন করেন।
সুলতানের পালিত কন্যা নিহার বালা অসুস্থ, নাতি নয়ন সাহা মনে করেন শিল্পীর স্বপ্ন পূরণে কতৃপক্ষের আন্তরিকতা যথেষ্ট নয়।
সংস্কৃতি কর্মীরা বলছেন, শিল্পীর মৃত্যুর সঙ্গে সঙ্গেই হারিয়ে গেছে তার সুন্দর উদ্যোগগুলো।
সুলতান কমপ্লেক্স-এ শিশুদের বিনামূল্যে চিত্রাঙ্কন শিক্ষার একটি কার্যক্রম সীমিত পরিসরে চালু হলেও রয়েছে নানা প্রতিকূলতা।
শিল্পী সুলতানের স্বপ্ন বাস্তবায়নে আন্তরিক উদ্যোগের কথা জানালেন জেলা প্রশাসক।
১৯৯৪ সালের ১০ অক্টোবর চিরকুমার, অসাম্প্রদায়িক এ শিল্পী দীর্ঘদিন শ্বাসকষ্টে ভোগার পর যশোর সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন।