খুলনা সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে কেন্দ্রে কেন্দ্রে নির্বাচনী সরঞ্জাম বিতরণ শুরু হয়েছে। খুলনার বিভাগীয় মহিলা ক্রীড়া কমপ্লেক্স থেকে নির্বাচনী সরঞ্জাম বুঝে নিচ্ছেন ভোটগ্রহণে নিয়োজিত কর্মকর্তারা। এবার কেসিসি’র নির্বাচনে শতভাগ ইভিএমে ভোটগ্রহণ হবে।
সোমবার ১১ জুন নির্বাচন সুষ্ঠু করতে সব প্রস্তুতিও শেষ করেছে নির্বাচন কমিশন।
খুলনায় জমজমাট প্রচারণা শেষে নগরজুড়ে উৎসবের আমেজ যেমন আছে, তেমনই শঙ্কাও আছে ভোটারদের মধ্যে। এজন্য ভোট উপলক্ষ্যে সতর্ক অবস্থায় রাখা হয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে।
খুলনা সিটিতে ২৮৯টি ভোটকেন্দ্রের মধ্যে ১৬১টিকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করেছে মেট্রোপলিটন পুলিশ। ভোটের দিন নগরে থাকবে ৩ হাজার ৯০০ পুলিশ ও ৪ হাজার ৬০০ আনসার। এছাড়া টহল দেবে বিজিবি ও র্যাব। থাকছে ১৬টি চেকপোস্ট।
রিটার্নিং কর্মকর্তা জানান, এই নির্বাচনে ৩১টি ওয়ার্ড থেকে মেয়র পদে ৫ জন, সাধারণ কাউন্সিলর পদে ১৩৬ জন এবং ১০টি সংরক্ষিত ওয়ার্ডে ৩৯ জন কাউন্সিলর প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। নগরীর ১৩ নম্বর ওয়ার্ডে এস এম খুরশিদ আহমেদ টোনা এবং ২৪ নম্বর ওয়ার্ডে জেড এ মাহমুদ ডন বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।
নির্বাচনে ভোটার রয়েছে ৫ লাখ ৩৫ হাজার ৫২৮ জন। ২৮৯টি ভোট কেন্দ্রের ১ হাজার ৭৩২টি বুথে ইভিএমে ভোট দেবেন তারা। সোমবার জেলা শিল্পকলা একাডেমি মিলনায়তন থেকে ভোটগ্রহণ শেষে ফলাফল ঘোষণা হবে।