ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগ খেলতে একের পর এক ক্রিকেটার ছুটছেন দেশের বাইরে। সবশেষ আফিফ হোসেন ধ্রুব যোগ হয়েছেন তালিকায়। সাকিব আল হাসান ও লিটন দাসের পর কানাডায় গ্লোবাল টি-টুয়েন্টি লিগ খেলতে যাচ্ছেন বাঁহাতি ব্যাটার।
জাতীয় দলের আরও দুই তরুণ ক্রিকেটার তাওহীদ হৃদয় ও শরিফুল ইসলাম গেছেন লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগ খেলতে। জিম আফ্রো টি-টেন লিগ সফলভাবে শেষ করেছেন মুশফিকুর রহিম ও তাসকিন আহমেদ। ফিরে কিছুদিন বিশ্রাম নিয়ে জাতীয় দলের অনুশীলনে যোগ দেবেন তারা।
প্রধান নির্বাচক মিনহাজুল আবেদীন নান্নুর মতে, বাংলাদেশ দলের ক্রিকেটারদের পারফরম্যান্সের গ্রাফ উপরের দিকে থাকাতেই ডাক আসছে নানা জায়গায় খেলার।
‘অবশ্যই, পারফরম্যান্সের জন্যই খেলোয়াড়দের কদর বাড়ে। পারফরম্যান্স ভালো হচ্ছে, একটা থিতু অবস্থায় খেলোয়াড়রা আছে বলেই ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগগুলোতে খেলোয়াড়রা ডাক পায়। বিপিএলে আরও পারফর্ম করে আমাদের খেলোয়াড়রা আরও ফ্র্যাঞ্চাইজি লিগে খেলবে। এটা আমাদের ক্রিকেটের বিন্যাসের জন্য ভালো।’
জাতীয় দলের বাইরে থাকা মোহাম্মদ মিঠুন প্লেয়ার্স ড্রাফট থেকে দল পান লঙ্কা প্রিমিয়ার লিগে। গল গ্ল্যাডিয়েটর্সের হয়ে খেলছেন টাইগার উইকেটরক্ষক-ব্যাটার। জিম আফ্রো টি-টেন খেলার সময় ডাম্বুলা অরার হয়ে খেলার ডাক পেয়েছিলেন তাসকিন আহমেদ। পরে ডাক পান তাওহীদ হৃদয়, শরিফুল ইসলামও। সবাই বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি) থেকে অনাপত্তিপত্র পেলেও তাসকিন আটকে গেছেন ওয়ার্কলোড ম্যানেজমেন্ট বিবেচনায়।
বছরের অনেকটা সময় তাসকিনের কাটে চোটের সঙ্গে লড়াই করে। চোটপ্রবণ পেসারকে এশিয়া কাপ ও বিশ্বকাপে পুরোপুরি ফিট পেতে ঝুঁকি নিতে চায় না বিসিবি। যে কারণে তার লঙ্কান লিগে খেলার আবেদনটি রাখা হয়েছে বিবেচনাধীন।