খুলনা ও বরিশাল সিটি নির্বাচনের ভোট গণনা শুরু হয়েছে। ভোটগ্রহণ শেষ হওয়ার এক ঘণ্টা পর বিকাল ৫ টার দিকে ভোট গণনা শুরু হয়। এর আগে সকাল ৮টা থেকে শুরু হয়ে বিকেল ৪টা পর্যন্ত চলে ভোটগ্রহণ।
খুলনা সিটিতে মেয়র পদে ৫ জন, কাউন্সিলর পদে ১৩৬ জন এবং সংরক্ষিত আসনের কাউন্সিলর পদে ৩৯ জন প্রার্থী প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। আওয়ামী লীগের তালুকদার আব্দুল খালেক নৌকা প্রতীকে, জাতীয় পার্টির (জাপা) শফিকুল ইসলাম মধু লাঙল প্রতীকে, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের আব্দুল আউয়াল হাতপাখা প্রতীকে ও জাকের পার্টির এস এম সাব্বির হোসেন গোলাপ ফুল প্রতীক এবং এস এম শফিকুর রহমান টেবিল ঘড়ি প্রতীক নিয়ে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
খুলনা সিটিতে মোট ভোটার ৫ লাখ ৩৫ হাজার ৫২৯ জন। এর মধ্যে পুরুষ ভোটার ২ লাখ ৬৮ হাজার ৮৩৩ জন এবং মহিলা ভোটার ২ লাখ ৬৬ হাজার ৬৯৬ জন। ভোটগ্রহণ হয় ২৮৯টি কেন্দ্রের এক হাজার ৭৩২টি বুথে।
আর বরিশাল সিটি নির্বাচনে মেয়র পদে ৭ জন, সাধারণ কাউন্সিলর পদপ্রার্থী ১১৬ জন ও সংরক্ষিত কাউন্সিলর পদপ্রার্থী ৪২ জন প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। আওয়ামী লীগের নৌকা প্রতীকের প্রার্থী আবুল খায়ের আব্দুল্লাহ খোকন সেরনিয়াবাত, ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশের হাতপাখা প্রতীকের প্রার্থী মুফতি সৈয়দ মুহাম্মাদ ফয়জুল করীম, জাতীয় পার্টির লাঙ্গল প্রতীকের প্রার্থী ইকবাল হোসেন তাপস, জাকের পার্টির গোলাপ ফুল প্রতীকের প্রার্থী মিজানুর রহমান বাচ্চু, টেবিল ঘড়ি প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী কামরুল আহসান রুপন, হাতি প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী মোঃ আসাদুজ্জামান ও হরিণ প্রতীকের স্বতন্ত্র প্রার্থী আলী হোসেন হাওলাদার প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন।
বরিশাল সিটিতে ভোটার সংখ্যা দুই লাখ ৭৬ হাজার ২৯৮ জন। মোট ১২৬টি কেন্দ্রের ৮৯৪টি ভোটকক্ষে ভোটগ্রহণ করা হয়।
ফলাফল জানতে অপেক্ষা করতে হবে রাত পর্যন্ত।