চ্যানেল আই অনলাইন
হৃদয়ে বাংলাদেশ প্রবাসেও বাংলাদেশ
Nagod

প্রেমিকাদের বয়স ২৫ হলেই বিচ্ছেদ করেন ডিক্যাপ্রিও!

৪৭ বছর বয়সী ‘টাইটানিক’ খ্যাত হলিউড তারকা লিওনার্দো ডিক্যাপ্রিওর প্রেমিকার তালিকাটা বেশ লম্বা। সব সময়ই নিজের চেয়ে অনেক কম বয়সী নারীদের সাথে সম্পর্কে জড়ান এ হলিউড তারকা। তবে সবচেয়ে অবাক করা তথ্য হলো, প্রেমিকারা ২৫ বছর বয়সে পা রাখার আগেই তাদের সাথে সম্পর্ক ছিন্ন করেন ডিক্যাপ্রিও!

কাকতালীয়ভাবে হোক কিংবা ইচ্ছাকৃত, ডিক্যাপ্রিওর কোনো প্রেমিকার বয়সই ২৫ এর ঘর পেরোতে পারেনি। সম্প্রতি নিজের সর্বশেষ প্রেমিকা ক্যামিলা মোরনের সাথে চার বছরের সম্পর্কের পর বিচ্ছেদ ঘটেছে ডিক্যাপ্রিওর। ক্যামিলার বয়সও বর্তমানে ২৫ বছর।

Bkash July

আর এই নিয়েই ট্রলের শিকার ডিক্যাপ্রিও। নেটিজেনরা ক্যাপ্রিওর পুরনো প্রেমের সম্পর্ককে উদাহরণ টেনে বলছেন, প্রেমিকার ২৫ বছর হলেই তার সাথে নাকি আর প্রেমের সম্পর্ক রাখেন না ক্যাপ্রিও!

ক্যামিলার আগেও ডিক্যাপ্রিওর জীবনে এসেছেন একাধিক নারী। বরাবরই মডেলদের প্রতি বিশেষ দুর্বলতা রয়েছে ‘দ্য রেভিন্যান্ট’ তারকার। ১৯৯৪ সালে ব্রিজেট হলের সাথে পরিচয় লিওনার্দো ডিক্যাপ্রিওর। তখন লিও’র চেয়ে তিন বছরের ছোট ছিলেন ব্রিজেট। লিওর বয়স ছিল ২০ আর ব্রিজেটের ১৭ বছর। তবে এক বছরও টেকেনি তাদের প্রেম।

Reneta June

১৯৯৫ সালে নিজের চেয়ে চার বছরের বড়, সে সময়ের জনপ্রি মডেল নাওমি ক্যাম্পবেলের সাথে সম্পর্ক গড়ে তোলেন ডিক্যাপ্রিও। নাওমিওর বয়স যখন ২৪, তখন তার সাথেও ব্রেকআপ করেন লিও।

১৯৯৬ থেকে ১৯৯৮ সালের মধ্যে তিনজন নারীর সাথে প্রেমের সম্পর্কে জড়ান এ অভিনেতা। ক্রিস্টেন জ্যাং, হেলেনা ক্রিস্টেনসেন, অ্যাম্বার ভ্যালেত্তা ও ইভা হার্জিগোভা। এদের কারোই বয়স ২৫ বছরের বেশি ছিল না।

মডেল ক্রিস্টেন জ্যাং জানিয়েছিলেন, ডিক্যাপ্রিও তাকে ছেড়ে দিয়েছিলেন। কারণ তিনি মনে করতেন ক্রিস্টেন তার তুলনায় অনেকটাই ‘শিশুসুলভ’।।

২০০০ সালে জিজেল বুন্ডশেনের মধ্যে হয়তো কিছুটা স্থিতিশীলতা খুজে পেয়েছিলেন লিও। শুধুমাত্র তার সাথেই চার বছরের বেশি সময় সম্পর্কে ছিলেন তিনি। তবে সেই সম্পর্কও টেকেনি। জিজেলের সাথে বিচ্ছেদের পর নিজের চেয়ে ১০ বছরের ছোট রাফায়েলিকে ডেট করতে শুরু করেন তিনি। তবে সেই সম্পর্কও টেকেনি। – ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেস

ISCREEN
BSH
Bellow Post-Green View