আগামী ৭ দিনের মধ্যে বিপিএলের পূর্ণাঙ্গ দল গঠনের জন্য তালিকাভুক্ত বিদেশী এবং তালিকায় থাকা না থাকা দেশী খেলোয়াড়দের দলে নেওয়ার সুযোগ থাকছে। তবে এবার, গত দুই আসরের মতো টাকার ছড়াছড়ি নয়, বরং বিপিএল গভর্নিং কমিটির বেঁধে দেয়া নির্ধারিত অঙ্কেই লটারির মাধ্যমে কিনতে হয়েছে খেলোয়াড়দের।
শেষ পর্যন্ত লটারির মাধ্যমে ডাকার সুযোগ পেয়ে দেশী বিদেশী খেলোয়াড়দের দলে ভিড়িয়ে ব্যালেন্স টিম গঠনের চেষ্টাই করেছে সবাই। এতে কেউ সন্তুষ্ট আবার কেউবা কিছুটা অসন্তুষ্ট হলেও ভাগ্যকে মেনে নেয় সবাই।
তবে বিদেশী খেলোয়াড়দের মধ্যে শ্রীলংকার দিলশানকে নিয়ে দেখা দিয়েছে কিছুটা জটিলতা। দুটি ফ্র্যাঞ্চচাইজি দিলশানকে তাদের দাবি করেছে। যার নিষ্পত্তি গভর্নিং কাউন্সিলের মাধ্যমেই হবে।
সর্বপ্রথম বিদেশী খেলোয়াড় হিসেবে দিলশানকে দাবি করেছেন চিটাগং ভাইকিংস। সিলেট সুপারস্টারেরও দাবি, তিন-চারদিন আগে তাদের সঙ্গে দিলশানের চুক্তি হয়েছে। তাকে তাদের জার্সিতেই দেখা যাবে।
শেষ দিকে জুবায়ের, অলক কাপালি ও পাকিস্তানের ইউনিস খানের মতো অভিজ্ঞ নামি দামি খেলোয়াড়রা কোনো জায়গা পাননি। তবে ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো বলছে, সমঝোতার মাধ্যমে তাদেরসহ অন্যদের দলে নেয়া হবে।
আগামী ৭ দিনের মধ্যেই পূর্ণাঙ্গ দলের তালিকা জমা দিতে হবে বলে জানিয়েছেন বিসিবি সভাপতি। নাজমুল হাসান পাপন, ফ্র্যাঞ্চাইজিগুলো আগামী ৭ দিনের মধ্যে পূর্ণাঙ্গ দল গঠনের সময় পাচ্ছে। অবশ্য পরবর্তীতে খেলোয়াড় পরিবর্তনের সুযোগ থাকবে।
ভাগ্যের জোরে দল তৈরি হলেও চ্যাম্পিয়ন হওয়ার ব্যাপারে আশাবাদী সব ফ্র্যাঞ্চাইজি।