২০১৮-১৯ অর্থবছরে স্বাস্থ্য খাতে ২৩ হাজার চারশ’ কোটি টাকার বাজেট প্রস্তাব করা হবে। এটি গত অর্থ বছরের তুলনায় প্রায় ১৬ শতাংশ বেশি।
২০৩০ সালের মধ্যে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে, বিশেষ করে মা ও শিশু মৃত্যুর হার কমাতে বাজেটের ৭ থেকে ৮ শতাংশ স্বাস্থ্য খাতে বরাদ্দ দেয়ার আহ্বান জানিয়েছেন স্বাস্থ্যসংশ্লিষ্টরা।
স্বাস্থ্য সেবা এবং স্বাস্থ্য শিক্ষা ও পরিবার পরিকল্পনা এ দু’টি বিভাগে পরিচালন অংশ এবং উন্নয়ন খাতওয়ারি বাজেট বরাদ্দ হয়ে থাকে। তবে বাজেটের সিংহ ভাগই ব্যয় হয় হাসপাতাল পরিচালনা এবং জনবলের বেতন ভাতা বাবদ। এ খাতে অব্যবস্থাপনা এবং দুর্নীতির অভিযোগ পুরনো। এ বাস্তবতায় স্বাস্থ্য খাতকে ঢেলে সাজাতে বাজেটে বরাদ্দ বাড়ানোর দাবি সংশ্লিষ্টদের।
সপ্তম পঞ্চমবাষির্কী পরিকল্পনার পাশাপাশি টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্য- এসডিজি সামনে রেখে স্বাস্থ্যখাতে বাজেট বাস্তবায়ন অগ্রাধিকার পায়। এসডিজিতে ২০৩০ সাল নাগাদ বছরে ১শ ৭৬ জন মা মৃত্যুর হার ৭০ জনে কমিয়ে আনাসহ বেশি কিছু বাধ্যবাধকতা রয়েছে। হতদরিদ্রদের বিনামূল্যে চিকিৎসা সেবা এবং স্বাস্থ্যবীমার মাধ্যমে ব্যক্তির চিকিৎসা ব্যয় শূন্যে নামিয়ে আনারও লক্ষ্য রয়েছে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলছেন, এসডিজি অর্জনে এবারের বাজেটেও নতুন কমিউনিটি ক্লিনিক নির্মাণ, উপজেলা পর্যায়ে জরুরি প্রসূতি সেবা এবং মাতৃস্বাস্থ্য ভাউচার কর্মসূচির আওতা বাড়ানোর প্রতি জোর দিচ্ছেন। জান্নাতুল বাকেয়া কেকা, চ্যানেল আই ঢাকা।
আরও দেখুন জান্নাতুল বাকেয়া কেকার ভিডিও রিপোর্টে: