স্বাধীন বাংলাদেশের প্রাপ্তি অনেক। তবে তা আরো বাড়ত, যদি দেশে স্বাধীনতা বিরোধীরা কখনো ক্ষমতায় না আসত, এমনটাই মনে করেন বিশিষ্টজনেরা।
বাংলাদেশকে সামনের পথে এগিয়ে নিতে অর্থনীতির সমস্যাগুলো চিহ্নিত করাসহ অতি দরিদ্রদের জন্য বিশেষ কর্মসূচি নেয়ার পরামর্শ দিয়েছেন তারা।
১৯৭১ সালের ২৬ মার্চ প্রথম প্রহরে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান স্বাধীন বাংলাদেশের ঘোষণা দিয়েছিলেন। এরপর ৯ মাসের রক্তক্ষয়ী মুক্তিযুদ্ধ শেষে স্বাধীন বাংলাদেশ।
বাঙালির পরাধীনতার শৃঙ্খল ভাঙার গর্বের দিন ২৬ মার্চ। বছর ঘুরে আবারো মহান স্বাধীনতা দিবস। স্বাধীন বাংলাদেশের প্রাপ্তি অনেক। নিম্ন আয়ের দেশ থেকে নিম্ন মধ্য আয়ের দেশ – অনুন্নত দেশ থেকে উন্নয়নশীল দেশের স্বীকৃতিও পেয়েছে বাংলাদেশ।
আর্থ-সামাজিক উন্নতির সঙ্গে নিজস্ব অর্থায়নে পদ্মা সেতু… ক্রমাগত উন্নত হচ্ছে দেশের অবকাঠামো।
অর্থনীতিবিদ ড. কাজী খলীকুজ্জামান আহমদ মনে করেন, ভবিষ্যতের বাংলাদেশে এমন হতে হবে যেখানে কোনো বৈষম্য থাকবে না।
মুক্তিযুদ্ধ করে যে বাংলাদেশ স্বাধীন হয়েছে, সেই বাংলাদেশ সব বাধা বিপত্তিকে পেছনে ফেলে মুক্তিযুদ্ধের চেতনায় সামনের দিকে এগিয়ে যাবে বলে প্রত্যাশা সবার।
বিস্তারিত দেখুন ওবায়দুল রশিদের ভিডিও প্রতিবেদনে: