মিয়ানমারের রোহিঙ্গা জনগোষ্ঠীর খুব অল্প সংখ্যক মানুষের আছে সে দেশের নাগরিকত্ব। এই গুটি কয়েক মানুষের মাঝে প্রায় এক ডজন ব্যক্তি আশা করছিলেন নভেম্বরে অনুষ্ঠিত হতে যাওয়া দেশটির সাধারণ নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করবেন। কিন্তু এরই মধ্যে তাদের প্রায় ৬ জনকে নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা করা হয়েছে।
এ পরিস্থিতিতে রোহিঙ্গাদের নির্বাচনে অংশ নেওয়া থেকে বিরত রাখার দেশটির কৌশল নিয়ে প্রতিবেদন প্রকাশ করেছে বার্তা সংস্থা রয়টার্স।
তাদের প্রতিবেদনে বলা হয়েছেন: নোবেল বিজয়ী অং সান সু চির নেতৃত্বাধীন সদ্য গণতান্ত্রিক সরকারের অধীনে রাজনীতিতে নামার প্রত্যাশায় রোহিঙ্গা মুসলিম সংখ্যালঘু অন্তত এক ডজন নাগরিক নির্বাচনে অংশ নেওয়ার প্রত্যাশা করছিলেন।
এর মধ্যে মিয়ানমারে জন্ম নেওয়া আবদুর রশিদ একজন। রশিদ মিয়ানমারে জন্মগ্রহণ করেছেন এবং তার নাগরিকত্বও রয়েছে। তার বাবা ছিলেন একজন সরকারি কর্মকর্তা।
কিন্তু তাকে নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা করা হয়েছে।
তার মতো যারা নির্বাচনে অযোগ্য ঘোষণা করা হয়েছে তার নানা ধরণের ব্যবসার সঙ্গে সংযুক্ত। সরকারের অভিযোগ যারা ব্যবসার সঙ্গে সংযুক্ত তাদের ‘বিদেশ যোগাযোগ’ রয়েছে।
এছাড়া কয়েকজন তাদের পিতা-মাতা’র নাগরিকত্ব প্রমাণে ব্যর্থ হয়েছেন বলে জানানো হয়েছে।