রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে মিয়ানমারের এবারের পদক্ষেপে আশাবাদ জানিয়েছেন, আন্তর্জাতিক সম্পর্ক ও কূটনীতিক বিশ্লেষকরা। তারা বলছেন, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার চীন সফরের ধারাবাহিকতায় মিয়ানমার ফের প্রত্যাবাসনের দিনক্ষণ জানিয়েছে। তবে মিয়ানমারের সাথে কূটনৈতিক তৎপরতায় বাংলাদেশকে সতর্ক থাকতে হবে।
গত বছরের ১৫ নভেম্বর রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসন শুরু করতে চেয়েছিলো বাংলাদেশ- মিয়ানমার। রোহিঙ্গারা ফিরে যেতে রাজি না হওয়ায় প্রত্যাবাসন প্রক্রিয়া ভেস্তে যায়। সম্প্রতি মিয়ানমার জানায়, আগামী ২২ আগস্ট প্রায় সাড়ে ৩ হাজার রোহিঙ্গা ফেরত নিতে প্রস্তুত তারা।
বৈশ্বিক চাপে মিয়ানমার এই সিদ্ধান্ত নিয়েছে বলে মত সাবেক কূটনীতিক ওয়ালিউর রহমান এবং জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের আন্তর্জাতিক সম্পর্কের অধ্যাপক শাহাব এনাম খান।
রোহিঙ্গাদের নিরাপত্তা ও মৌলিক অধিকার নিশ্চিত করেই প্রত্যাবাসন চায় আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়। তবে বিশ্লেষকরা বলছেন, প্রত্যাবাসন শুরু না হলে পরিস্থিতির উন্নয়ন সম্ভব নয়।
তালিকায় থাকা রোহিঙ্গারা জানিয়েছেন, প্রত্যাবাসনের বিষয়ে কিছুই জানেন না তারা। তবে স্বেচ্ছায় যেতে না চাইলে জোর করে পাঠানো হবে না বলে সিদ্ধান্ত সরকারের।
বিস্তারিত দেখুন ভিডিও রিপোর্টে