দিনের বেলা হুমকি আর রাতের বেলা একে অপরকে আক্রমণ। এরকম অবস্থার মধ্যেই চলছে দক্ষিণাঞ্চলে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনের প্রচার।
প্রথমবারের মতো দলীয় প্রতীকের ইউপি নির্বাচনকে কেন্দ্র করে উপকূলীয় এলাকার সব জায়গায় প্রচার-প্রচারণা চললেও প্রতিদিনই কোনো না কোনো এলাকায় ঘটছে নির্বাচনী সংঘাত। পটুয়াখালীর চরমোন্তাজ থেকে শুরু করে বরগুনার নিশানবাড়িয়া সবখানে একই চিত্র।
প্রশাসন দায়সারাভাবে দায়িত্ব পালন করছে এমন অভিযোগের সঙ্গে আতংকে থাকার কথা জানিয়েছে দক্ষিণের মানুষ।
বরগুনার বেশ কিছু জায়গায় বিদ্রোহী প্রার্থী ঠেকাতে পারেনি আওয়ামী লীগ। অন্যদিকে বেশ কিছু ইউপিতে প্রার্থী দিতে পারেনি বিএনপি। চলছে অভিযোগ-পাল্টা অভিযোগ।
পাথঘাটার কালমেঘা ইউনিয়নের আওয়ামী লীগ প্রার্থী বলেন, আমি শুধু বিএনপিকে নিয়ে ভাবছি। আর বিদ্রোহী প্রার্থী সে তো দুদিন পর রাস্তায় নামতে পারবে না।
বিএনপির মহিলা প্রার্থী বলেন, ভোটের বাক্স যদি ছিনতাই হয়, সেখানে যদি বহিরাগতরা ঢোকে তাহলে সেখানে দুই চার পাঁচটা খুন হইতে পারে এটা আমরা নিশ্চিত।
আনুষ্ঠানিকভাবে সর্বোচ্চ চেষ্টার কথা বললেও অনানুষ্ঠানিকভাবে পরিস্থিতি মোকাবেলায় হিমশিম অবস্থার কথা জানিয়েছে মাঠ প্রশাসন।