দুরন্ত গতি আর স্কিলে মুগ্ধ হয়েই তাকে দলে ভিড়িয়েছিল রিয়াল মাদ্রিদ। জেমস রদ্রিগেজকে রিয়ালের ভবিষ্যৎ হিসেবেও দেখতে শুরু করেছিলেন অনেকে। কিন্তু এক-দেড়টা মৌসুম পরই হঠাৎ একাদশে অনিয়মিত হয়ে পড়েন কলম্বিয়ান তারকা। পরে তাকে ধারে বিক্রি করা হয় বায়ার্ন মিউনিখে।
তবে ক্লাব বদলালেও নিজের ফুটবল ধরনটা বদলাননি তিনি। গতি আর স্কিলেও ধার কমেনি রদ্রিগেজের। ‘জার্মান কাইজার’দের হয়ে রীতিমত ফুল ফোটাচ্ছিলেন রিয়ালের ব্যাকবেঞ্চার। জিদানের রিয়ালে ‘ব্রাত্য’ থেকে হয়ে উঠেছেন বুন্দেসলিগার ‘রাজা’।
কিন্তু হঠাতই বায়ার্ন কোচ নিকো কোভাচের সঙ্গে ঝামেলা লেগে গেছে রদ্রিগেজের। কোচ ব্যঙ্গ করে কলম্বিয়ান তারকা বলেছেন, ‘কোচের বোঝা উচিত, এটা (বায়ার্ন) তার পুরনো ক্লাব ফ্রাঙ্কফুর্ট না। এটা অনেক বড় একটি দল।’
বায়ার্নের যাওয়ার পর কার্লোস আনচেলোত্তির সময় একটু কম সুযোগ পেতেন রদ্রিগেজ। তবে ইয়ুপ হেইঙ্কসের অধীনে সুযোগ পেয়ে দারুণ পারফর্ম করেন। কিন্তু নতুন কোচ কোভাচের সময় আবার প্রথম একাদশে অনিয়মিত হয়ে পড়েছেন। বুন্দেসলিয়ায় এবার ছয় ম্যাচের মাত্র দুটিতে শুরুর একাদশে ছিলেন তিনি। আর এই নিয়েই রেগেছেন সাবেক রিয়াল তারকা।
তবে ড্রেসিংরুমের উত্তেজনা কমাতে কোভাচ বলেছেন, রদ্রিগেজ আমাদের দলের গুরুত্বপূর্ণ এক খেলোয়াড়।