বাণিজ্যিক কৃষির যুগে নতুন সম্ভাবনা দেখাচ্ছে ‘সজনে’। স্বাস্থ্য ও অর্থ এই দুই বিবেচনায় সজনে হতে পারে লাভজনক এক ফসল। পৃথিবীর অনেক দেশের ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশেও সজনে পাতার বাণিজ্যিক উৎপাদন শরু করেছে কেউ কেউ।
একসময় কৃষকের বসতভিটায় অযত্নে অবহেলায় বেড়ে উঠতো সজনে গাছ। মৌসুমে কিছুটা কদর থাকলেও বছরের অন্যান্য সময় এ গাছটির কোনো গুরুত্বই ছিল না।
সেই সজনে গাছের পাতার বহুমুখি গুণ নিয়ে এখন সরব হয়ে উঠেছে সারাবিশ্বে। পুষ্টি বিবেচনায় দুধ, কমলা, গাজর কিংবা কলার চেয়ে বহুগুণে এগিয়ে সজনে পাতা।
দেশের অনেক জায়গাতেই শুরু হয়েছে পরিকল্পিতভাবে সজনে আবাদ। চুয়াডাঙ্গা সদরের কৃষক আব্দুল কাদের গুণাগুণ বুঝেই পরিত্যক্ত জায়গায় রোপন করেছেন শত শত সজনে গাছ।
বিষয়টি স্থানীয় উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা তালহা জুবাইর মাসরুরেরও দৃষ্টিতে এসেছে। সজনে পাতার বহুমুখি গুণ নিয়ে উন্নয়ন সংগঠন পর্যায়েও কাজ শুরু হয়েছে বলে জানিয়েছেন উন্নয়ন কর্মী রাজিব পারভেজ।
সংশ্লিষ্টরা বলছেন, সজনে চাষ ও বহুমুখি প্রক্রিয়াজাতকরণে অল্পদিনেই যুক্ত হতে পারে কৃষক ও উদ্যোক্তারা।
বিস্তারিত দেখুন ভিডিও প্রতিবেদনে: