বাণিজ্যিকভাবে টার্কি মুরগিকে পরিচিত ও বাজারজাত করতে সরকারের সহযোগিতা চেয়েছেন খামারিরা। রাজধানীতে বাংলাদেশ টার্কি ফার্মার’স সোসাইটির আলোচনা সভায় টার্কি মুরগির রোগবালাই, লালন-পালন এবং এ মুরগির ভবিষ্যৎ বাজার নিয়ে কথা বলেছেন দেশের বিভিন্ন স্থানের খামারিরা।
দেশে বাণিজ্যিকভাবে টার্কি মুরগি পালন শুরু হয়েছে। পোল্ট্রি শিল্পে সঙ্গে জড়িতরা কম খরচে বেশি লাভ থাকার কারণে টার্কির খামার গড়ে তুলছেন। টার্কির মাংসে প্রোটিন বেশি থাকায় বাজারে এ মুরগি জনপ্রিয় হয়ে উঠছে।
শুক্রবার টার্কি শিল্পকে আরও বেশি কৃষকদের মধ্যে ছড়িয়ে দিতে এবং টার্কি মুরগি বাজারজাতকরণ সহজ করতে বাংলাদেশ টার্কি ফার্মার’স সোসাইটির আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়।
এতে দেশের বিভিন্ন স্থানের খামারিরা অংশ নেন।
ছোট পরিসরে অল্প খরচে ভালো লাভ হওয়ায় টার্কি খামার গড়ে তুলছেন খামারিরা।
তবে টার্কি মুরগির ডিম ফুটানো এবং বাজারজাতকরণে বেশি সমস্যা হওয়ার অনেকে আবার এ শিল্প থেকে পিছিয়েও যাচ্ছেন।
সরকারি পৃষ্ঠপোষকতা পেলে পোল্ট্রি শিল্পে টার্কি মুরগি দেশে উৎপাদনের পাশাপাশি বিদেশে রপ্তানি করার ভালো সম্ভাবনা রয়েছে বলে মনে করছেন সংশ্লিষ্টরা।
জাকিয়া সুলতানার ভিডিও রিপোর্ট: