প্রতীক বরাদ্দের পর থেকেই টাঙ্গাইলে নির্বাচনী প্রচারণা জমে উঠেছে। প্রার্থীরা জোরেশোরে চালাচ্ছেন প্রচারণা। তবে আচরণ বিধি লঙ্ঘনের ব্যাপারে সতর্ক দায়িত্বপ্রাপ্ত কর্মকর্তারা।
প্রতীকের জন্য সকাল থেকেই মধুপুরের রিটার্নিং কর্মকর্তার কার্যালয়ে হাজির হন প্রার্থীরা। প্রতীক পাওয়ার পর দুপুর ২টা থেকেই প্রচারণা শুরু করেন। গণসংযোগে ব্যস্ত হয়ে পড়েন প্রার্থীরা।
মধুপুরে আওয়ামী লীগের মেয়র প্রার্থী মাসুদ পারভেজ, নগরের উন্নয়নের একটা পরিকল্পনা আমার আছে। যেখানে বিনোদন কেন্দ্র ও খেলার মাঠ সহ সমন্ত মানুষের জন্য কাজ করার চেষ্টা করবো।
গণসংযোগকালে বিএপির মেয়র প্রার্থী শহীদুল ইসলাম বলেন, শিক্ষা ক্ষেত্রে আমি সবচেয়ে বেশি কাজ করতে চাচ্ছি। এছাড়া ড্রেন ও রাস্তাঘাট মানুষের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। মানুষের এই সমস্যা সমাধনের চেষ্টা করবো। একই রকম আশ্বাস দেন মধুপুরের নারী কাউন্সিলর প্রার্থীরাও।
৯টি ওয়ার্ডে মধুপুর পৌরসভার মোট ভোটার ৩৭ হাজার ২০০। সেই ভোটাররা প্রস্তুত পছন্দের প্রার্থীকে বেছে নিতে।
ভোটাররা বলেন, একজন সৎ এবং যোগ্য প্রার্থীকেই তারা নির্বাচিত করতে চান।
নির্বাচনী কর্মকর্তা জানালেন আচরণ বিধি লঙ্ঘন করলে ছাড় দেয়া হবে না। মধুপুর রিটার্নিং অফিসার রমেন্দ্র নাথ বিশ্বাস বলেন, আজকে থেকে যেহেতু আনুষ্ঠানিক প্রচারণা শুরু হলো, এখন থেকেই আমাদের নির্বাচনী মোবাইল কোট মাঠে থাকবে।
প্রতিদিন রাত ৮টা পর্যন্ত প্রার্থীরা নির্বাচনী প্রচারণা চালাতে পারবেন।