চট্টগ্রামে ফিশারি ঘাট নিয়ে সৃষ্টি হয়েছে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি। শত বছরের পুরনো ফিশারি ঘাটের বদলে কর্ণফূলী নদীর পাড়ে গড়ে তোলা নতুন অবতরণ কেন্দ্র ও বাজারে মাছ বিক্রির সিদ্ধান্তে বিক্ষুদ্ধ হয়ে উঠেছেন ব্যবসায়ীরা। তারা হস্তক্ষেপ চেয়েছেন সরকারি উচ্চ মহলের।
চট্টগ্রামের মাছ কেনা-বেচার প্রধান কেন্দ্র পাথরঘাটা ফিশারিঘাট বাজার। শত বছরের এ বাজার ও অবতরণ কেন্দ্রকে ঘিরে গড়ে উঠেছে আরো বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান। বাজারটি পরিচালনা করে আসছে জাতীয় মৎস্যজীবী সমবায় সমিতি।
এদিকে পরিবেশসম্মত বাজার ব্যবস্থা চালুর লক্ষ্যে চলতি বছরের শুরুর দিকে কর্ণফুলী নদীর তীরে বন্দর থেকে লীজ নিয়ে ১লাখ ৭৩ হাজার বর্গফুট জায়গার উপর প্রায় আড়াই কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মাণ করা হয় মাছের নতুন অবতরণ কেন্দ্র ও বাজার। এ বাজার নিয়ে নানা অভিযোগ সমিতির।
ব্যবসায়ীরা বলছে, চট্টগ্রাম বন্দরের বিরোধপূর্ণ জমিতে গড়ে তোলা হয়েছে এই কেন্দ্র। এখানে কোনো ব্যবসায়ীক সুবিধা নেই। তাই ২২দিন এই কেন্দ্রে বসেও তারা বাধ্য হয়ে পুরনো জায়গায় ফিরে এসেছেন। এদিকে ব্যবসায়ীদের নতুন কেন্দ্রে যেতে বাধ্য করতে পুরনো বাজারের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে আদালত।
ভুক্তভোগীরা জানিয়েছেন, রাজনৈতিক মতবিরোধের কারণে সৃষ্টি হয়েছে এই অস্থিতিশীল পরিস্থিতি। মৎস্য শিল্পের স্বার্থেই যা নিরসন হওয়া জরুরি।
বিস্তারিত দেখুন চৌধুরী ফরিদের ভিডিও রিপোর্টে: