চট্টগ্রামের দক্ষিণ পতেঙ্গার বিজয়নগরে ছাদকৃষি গড়ে তুলে শারীরিক নানা অসুবিধা থেকে মুক্তি পেয়েছেন নূরুল আলম। ফুল ফল আর বনৌষধির কাননে তার প্রতিটি মুহূর্ত হয়ে উঠেছে সুখময়।
বেশ কিছুকাল বিদেশে কর্মজীবন শেষে দেশে ফেরেন নূরুল আলম। ২০০৬ সালে বঙ্গোপসাগরের কর্ণফুলি মোহনার খুব কাছে নির্মাণ করেন চারতলা প্রশস্ত এই ভবন। ২০১০ সালের ছাদের কোণে এক ধুন্দল গাছ তাকে টেনে ধরেন কৃষির দিকে।
তারপর দিনে দিনে এই ছাদকৃষি হয়ে ওঠে তার প্রধান কর্মক্ষেত্র। এখান থেকেই মিটছে ঘরের তরতাজা সবজি ও সালাদের চাহিদা। ফুল ফলের সমারোহ তো আছেই। এখানে জোরে শোরে জৈব কৃষির চর্চাও শুরু করেছেন নূরুল আলম।
এসব ক্ষেত্রে পরামর্শ ও সহায়তা নেন কৃষি বিভাগের কাছ থেকে। সে সঙ্গে ছাদকৃষির ভেতরে এক অন্যরকম নিসর্গও আবিষ্কার করেছেন নূরুল আলম। যে সৌন্দর্য তিনি উপভোগ করেন একা একা।
বিস্তারিত দেখুন নিচের ভিডিও রিপোর্টে: