দীর্ঘতম সমুদ্র সৈকত কক্সবাজারকে পরিকল্পিত নগরী করতে সরকার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ গঠন করলেও এর দৃশ্যমান অগ্রগতি নেই। মাস্টার প্ল্যান ও ইমরাত নির্মাণ বিধিমালা না মেনে গড়ে তোলা স্থাপনা অপরিকল্পিত নগরায়ণের জন্য দায়ী, বলছেন বিশেষজ্ঞরা। সম্প্রতি স্থপতি, প্রকৌশলী ও পরিকল্পনাবিদদের সঙ্গে মতবিনিময় করেছে উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ।
কক্সবাজার উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের কাগজে কলমে যাত্রা শুরু হয় ২০১৩ সালে। কিন্তু আনুষ্ঠানিকভাবে একজন চেয়ারম্যান নিয়োগের মাধ্যমে এর যাত্র শুরু হয় ২০১৬ সালের মার্চে। কিন্তু এর আগেই অপরিকল্পিত স্থাপনায় পূর্ণ হয়ে গেছে সৈকত শহর। সরকার একটি মাস্টার প্ল্যান তৈরি করলেও তার সঙ্গে স্থাপনার কোন মিল নেই। এসব বিষয় নিয়েই উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের এক বিনিময় সভা অনুষ্ঠিত হয়।
সভায় সামাজিক কাঠামো মেনেই পরিকল্পনা তৈরি ও সংশোধন এবং সকলকে আইন মেনে চলার তাগিদ দেয়া হয়। সবার ইতিবাচক সহযোগিতা পরিকল্পিত কক্সবাজার গঠনে সহায়ক হবে, আশা উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের।
উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের অধীনে কক্সবাজার ছাড়াও রয়েছে টেকনাফ, উখিয়া, রামু, মহেশখালীসহ জেলার সব গুরুত্বপূর্ণ পর্যটন এলাকা।
রিপোর্টে বিস্তারিত: