ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের সংঘর্ষের পর কুষ্টিয়া ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ৬ জানুয়ারি পর্যন্ত বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। হলও ছেড়ে গেছে শিক্ষার্থীরা। সংঘর্ষে একজন গুলিবিদ্ধ হয়, আহত হয় আরো ৭ জন।
ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে ছাত্রলীগের দুই গ্রুপের মধ্যে এ সংঘর্ষের কারন শিক্ষক নিয়োগ বোর্ড গঠন নিয়ে ছাত্রলীগের দুপক্ষের দ্বন্দ্ব। এর ধারাবাহিকতায় সকাল থেকেই ছাত্রলীগ সভাপতি সাইফুল ইসলাম ও সহ-সভাপতি মিজানুর রহমান মিজু তাদের সমর্থকদের নিয়ে ক্যাম্পাসে অবস্থান নেয়। দুপুরে দুই গ্রুপ মিছিল বের করলে শুরু হয় সংঘর্ষ।
সেসময় দুই গ্রুপের মধ্যে কয়েক রাউন্ড গুলি বিনিময় হয়। এতে গুলিবিদ্ধ হয় বশির নামে এক ছাত্রলীগ নেতা। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে পুলিশ এসে কয়েক রাউন্ড ফাঁকা গুলি ছোড়ে। সেসময় দুই গ্রুপই পালিয়ে যায়।
সংঘর্ষের পর শীতকালীন ছুটি এগিয়ে এনে ৬ জানুয়ারি পর্যন্ত বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ ঘোষণা করা হয়। বিকেল ৫টার মধ্যে হল ত্যাগ করে শিক্ষার্থীরা।