১৬ আগস্ট নেটফ্লিক্সে মুক্তি পেয়েছে হলিউড তারকা জনি ডেপ ও তার সাবেক প্রেমিকা অ্যাম্বার হার্ডের মধ্যে চলা আদালতের মামলার খুঁটিনাটি এবং দুই তারকার মধ্যকার দীর্ঘস্থায়ী বিরোধগুলো নিয়ে ডকুমেন্টারি ‘ডেপ ভার্সেস হার্ড’।
তিন পর্বের ‘ডেপ ভার্সেস হার্ড’ ডকুমেন্টারি সিরিজটিতে গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে বিশ্বে বিচার ব্যবস্থার ওপরে সম্প্রচারের প্রভাব, চূড়ান্ত রায়ের ওপর অনলাইন মিডিয়া কভারেজ এবং সোশ্যাল মিডিয়ার প্রতিক্রিয়ার দিকে।
ডকুমেন্টারিটি প্রকাশের পরে এটি নিয়ে তৈরি হয়েছে মিশ্র প্রতিক্রিয়া। কেউ কেউ হতাশ হয়েছেন দেখে। আবার কেউ বলছেন, ‘ডিস্টার্বিং।’ অনেকেই আবার মনে করছেন জনি ডেপের সম্মানহানি করার জন্য এটি তৈরি করা হয়েছে। একারণে কেউ কেউ নেটফ্লিক্সের মেম্বারশিপও ছেড়ে দেয়ার ঘোষণা দিয়েছেন। এক নেটিজেন লিখেছেন, ‘ডেপের সঙ্গে আমার দেখা হয়েছে। তিনি খুবই বিনয়ী। এই ডকুমেন্টারিটি এক নারী সাংবাদিক নির্মাণ করেছেন। নিঃসন্দেহে তিনি অ্যাম্বারের পক্ষের।’
হলিউডের সবচেয়ে আলোচিত ঘটনায় নির্মিত এই তথ্যচিত্রের পরিচালক ও নির্বাহী প্রযোজক হলেন এমা কুপার। তিনি ‘দ্য মিস্ট্রি অব মেরিলিন মনরো: দ্য আনহার্ড টেপস’ এবং সেই সাথে ‘ম্যাডেলিন ম্যাককান’ এবং ‘বিক্রম: যোগী’, ‘গুরি’, ‘প্রিডেটর’-এর মতো কাজের জন্য সুপরিচিত।
হলিউড অভিনেতা জনি ডেপ ও তার সাবেক স্ত্রী অ্যাম্বার হার্ডের দাম্পত্য কলহের কথা সবার জানা। এ নিয়ে মামলা-পাল্টা মামলায় জমে উঠেছিল হলিউডপাড়া। সামাজিক মাধ্যমেও আলোচনার শীর্ষে ছিল তাদের আইনি লড়াই। চর্চিত সেই মামলার রায় যায় জনি ডেপের পক্ষে।
সূত্র: টাইমস অব ইন্ডিয়া