তিস্তা, ব্রহ্মপুত্র ও যমুনা নদীর পানি বৃদ্ধিতে গাইবান্ধার জেলার সুন্দরগঞ্জ, ফুলছড়ি, সাঘাটা ও সদর উপজেলার নদী তীরবর্তী চর, দ্বীপ চর ও সমতল এলাকার নিম্নাঞ্চল প্লাবিত হয়েছে।
টানা বৃষ্টি ও উজান থেকে নেমে আসা ঢলে ব্রহ্মপুত্র, তিস্তা, ঘাঘট এবং যমুনাসহ গাইবান্ধার সব নদ-নদীর পানি হু হু করে বাড়ছে। ঘাঘট নদী বেষ্টিত গাইবান্ধা শহর, ব্রহ্মপুত্র নদবেষ্টিত ফুলছড়ি উপজেলার ও তিস্তা বেষ্টিত সুন্দরগঞ্জ উপজেলা এবং যমুনা নদী বেষ্টিত সাঘাটা উপজেলার প্রায় ৫০টি চরে পানি প্রবেশ করে বন্যা দেখা দিয়েছে। ডুবে গেছে চরাঞ্চলের রাস্তা ঘাট।
গাইবান্ধা পানি উন্নয়ন বোর্ড জানিয়েছে, ঘাঘট নদীর পানি গাইবান্ধা শহর পয়েন্টে বিপদসীমার ৩২ সেন্টিমিটার উপর দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে এছাড়াও গত ২৪ ঘন্টা ব্রহ্মপুত্র-যমুনা নদীর পানি ফুলছড়ি পয়েন্টে বিপদসীমার ০৪ সেন্টিমিটার নিচ দিয়ে প্রবাহিত হচ্ছে।
এ জেলার ৪ উপজেলার শত শত বিঘা জমির পাট ক্ষেত পানির নিচে। বন্যাকবলিত মানুষদের সাহায্যে নানা পদক্ষেপ নিয়েছে প্রশাসন ও বিভিন্ন সংস্থা।