টি-টুয়েন্টি বিশ্বকাপের অষ্টম আসরে ব্যাট-বলের লড়াই জমে উঠেছিল বেশ। ইংল্যান্ডের শিরোপা উঁচিয়ে ধরার আগ পর্যন্ত ব্যাটারদের সাথে পাল্লা দিয়ে গতি আর ঘূর্ণিতে সফল ছিলেন বোলাররাও। এক নজরে দেখে নেয়া যাক উইকেট শিকারের সেরা দশে আছেন কারা।
সাবেক বিশ্বচ্যাম্পিয়ন শ্রীলঙ্কাকে প্রথম রাউন্ডের বাধা টপকে সুপার টুয়েলভে খেলতে হয়েছে। পথে বল হাতে কার্যকরী ভূমিকা রেখে ভানিডু হাসারাঙ্গা হয়েছেন টুর্নামেন্টের সর্বাধিক উইকেট শিকারি। ৮ ম্যাচে ১৩.২৬ গড়ে ১২.৪০ স্ট্রাইক রেটে ৬.৪১ ইকোনমিতে নিয়েছেন ১৫ উইকেট।
বিশ্বসেরা দলের স্যাম কারেন আছেন দুইয়ে। ৬ ম্যাচে ৬.৫৩ ইকোনমি রেট ও ১০.৫ স্ট্রাইক রেটে ১৩ উইকেট নিয়েছেন তিনি। টুর্নামেন্টজুড়ে দারুণ বোলিং করে ইংল্যান্ডের শিরোপা জয়ে অবদান রাখায় ফাইনাল ও আসরের সেরা খেলোয়াড় হয়েছেন ২৪ বর্ষী পেসার।
আইসিসির সহযোগী সদস্য নেদারল্যান্ডসের বাস ডে লেডে ইংলিশ পেসার স্যাম কারেনের সঙ্গে যৌথভাবে দ্বিতীয় সর্বাধিক উইকেট শিকারি বোলার। ১৩ গড়ে ১০.১০ স্ট্রাইক রেট ও ৭.৬৮ ইকোনমি রেটে ৮ ম্যাচে ১৩ উইকেট তার।

জিম্বাবুয়ের পেসার ব্লেসিং মুজারাবানি ১৬.৫৮ গড়ে ১৩ স্ট্রাইক রেট ও ৭.৬৫ ইকোনমি রেটে ৮ ম্যাচে ১২ উইকেট নিয়ে আছেন চারে। সাউথ আফ্রিকার পেসার এনরিচ নর্টজে ৫ ম্যাচে ৮.৫৪ গড়ে ৯.৫০ স্ট্রাইক রেট ও ৫.৩৭ ইকোনমি রেটে নিয়েছেন ১১ উইকেট।
নর্টজের সঙ্গে যৌথভাবে ১১ উইকেট পেয়েছেন পাকিস্তানের শাহিন শাহ আফ্রিদি, শাদাব খান, আয়ারল্যান্ডের জশ লিটল ও নেদারল্যান্ডসের পল ফন মিকেরেন। ১০টি করে উইকেট নিয়েছেন ভারতের আর্শদীপ সিং ও জিম্বাবুয়ের সিকান্দার রাজা।