আফগানিস্তানের প্রথম আট উইকেটের চারটিই তুলে নেন ইবাদত হোসেন। ফাইফারের হাতছানি থাকলেও মেহেদী হাসান মিরাজ ও তাইজুল দ্রুত উইকেট তুলে দেড়শর আগেই গুটিয়ে দেন আফগানিস্তানকে। ৫ উইকেট না পেলেও ইবাদতের সাফল্য বড় প্রাপ্তি হিসেবেই ধরা হবে। পেস বোলিং ইউনিটের ওপর আস্থা রাখার মতোই বোলিং হয়েছে বাংলাদেশের।
ইবাদত চারটি উইকেটই পেয়েছেন বাউন্সারে। দ্বিতীয় দিনের খেলা শেষে সংবাদ সম্মেলনে টাইগার পেসার জানালেন শুধু বাউন্সার নয়; সাফল্যের দেখা পেতে খাটাতে হয়েছে মাথা।
স্পিনিং উইকেটের খেলার চর্চা থেকে সরে মিরপুরে এবার হয়েছে বাউন্সি উইকেট। ইবাদত মনে করেন এভাবে ভালো করতে পারলে শুধু এই টেস্টে নয় ভবিষ্যতেও টিম ম্যানেজমেন্ট ঘরের মাঠে পেস ইউনিটের ওপর আস্থা রেখে এই ধরণের উইকেটে খেলার সিদ্ধান্তে যাবেন।