রাজনৈতিক কর্মসূচির নামে ট্রেন, বাস, ট্রাক, কাভার্ডভ্যান, কার, মাইক্রোবাস, বেবিট্যাক্সিসহ বিভিন্ন পরিবহনে ককটেল নিক্ষেপ ও অগ্নিসংযোগে বেশ কিছু মানুষের হতাহতের ঘটনায় গভীর উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন দেশের ৫২ জন বিশিষ্ট সংস্কৃতিসেবী।
রোববার ৩ ডিসেম্বর সংগঠনটির এক যৌথ বিবৃতিতে বলা হয়, আমরা সবাইকে জানাতে চাই, রাজনীতি হলো দেশ ও মানুষের কল্যাণের জন্য। যে কোন রাজনৈতিক সংকট সমাধানের একমাত্র গণতান্ত্রিক ও শান্তিপূর্ণ পদ্ধতি হলো আলাপ-আলোচনা। আমরা দেশের সব রাজনৈতিক দলকে সংবিধান সমুন্নত রেখে আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে রাজনৈতিক সংকট সমাধানের আহ্বান জানাই।
বিবৃতিতে বলা হয়, দেশী-বিদেশী ষড়যন্ত্রে যে কোন ধরনের স্যাংসন এবং বাণিজ্য নিষেধাজ্ঞার সম্ভাবনায় যারা পুলকিত বোধ করেন তাদের দেশপ্রেম নিয়ে প্রশ্ন তোলা অসংগত নয়।
বিবৃতিতে আসন্ন জাতীয় সংসদ নির্বাচনকে সামনে রেখে দেশবিরোধী সব ষড়যন্ত্র মোকাবেলায় দেশবাসীকে ঐক্যবদ্ধ ও সচেতন থাকার আহ্বান জানানো হয়।
বিবৃতিদাতারা হলেন: সৈয়দ হাসান ইমাম, ড. অনুপম সেন, সেলিনা হোসেন, কেরামত মওলা, নাসিরুদ্দিন ইউসুফ, আশরাফুল আলম, লায়লা হাসান, গোলাম কুদ্দুছ, ভাস্কর বন্দ্যোপাধ্যায়, মিলন কান্তি দে, পীযুষ বন্ধ্যোপাধ্যায়, নাজমুল হাসান পাখি, শিল্পী নিসার হোসেন, মাহমুদ সেলিম, সারা যাকের, লাকী ইনাম, মলয় ভৌমিক, আহমেদ ইকবাল হায়দার, ঝুনা চৌধুরী, কাউসার চৌধুরী, মিজানুর রহমান, মীর বরকত, দেবপ্রসাদ দেবনাথ, আহকাম উল্লাহ, কাজী মিজানুর রহমান, আজমল হোসেন লাবু, বিপ্লব প্রসাদ, শামসুল আলম সেলিম, দিলীপ ঘোষ, ড. নিগার চৌধুরী, শিল্পী কামাল পাশা চৌধুরী, শিল্পী মুনীরুজ্জামান, শিমুল ইউসুফ, রতন সিদ্দিকী, আক্তারুজ্জামান, চন্দন রেজা, রফিকুল ইসলাম, ইকবাল খোরশেদ, আহমদ গিয়াস, আজহা রুল হক আজাদ, অনন্ত হীরা, মোহাম্মদ বারী, কবি রবীন্দ্র গোপ, আসলাম সানী, ফকির সিরাজুল ইসলাম, মীর জাহিদ হাসান, মানজার চৌধুরী, গোলাম সরোয়ার, আহসান হাবিব নাসিম, রওনক হাসান, সঙ্গীতা ইমাম।