আলোক শক্তিকে কাজে লাগিয়ে “হাবল টেলিস্কোপের” সাহায্যে গ্রহ থেকে
গ্রহান্তরের, নত্রক্ষসমূহের তথ্য সংগ্রহ করে বহু দূর- দূরান্ত পর্যন্ত
দৃষ্টিসীমাকে প্রসারিত করতে পেরেছেন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা।
সম্প্রতি হাবল টেলিস্কোপ যে কাজটি করেছে তাতে হতবাক করেছে জ্যোতির্বিদদের। পৃথিবীর ইতিহাসে প্রথমবারের মতো নাসা হাবল টেলিস্কোপ তুলেছে নীহারিকা বেটিং হার্টের স্পষ্ট ছবি।
নাসা হাবলের টেলিস্কোপে স্পষ্ট তুলে এসেছে নীহারিকার উজ্জ্বল দৃশ্য প্রদীপ্ত গ্যাস, সেখানে যা লাল দেখানো হয়েছে। এবং একটি ঘূর্ণায়মান ফর্মে গহ্বর এবং ফিলামেন্টকে ধারণ করা হয়েছে।
১৯৬৪ সালে জ্যোতিবিজ্ঞানীরা সর্বপ্রথম নীহারিকা ‘হার্টবেটিং’ আবিস্কার করে। ওই সময়ে তাদের বিশ্বাস ছিল তারা একটি নতুন ধরনের জ্যোতির্বিদ্যা বস্তু নীহারিকা আবিষ্কার করেছিলেন।
এখন জ্যোতির্বিজ্ঞানীরা নীহারিকা ‘বেটিং হার্ট’কে নিয়ে নতুন গবেষণায় মেতেছে। টেলিস্কোপের ছবি দেখে তারা নিশ্চিত হয়েছে এই নীহারিকা আদিরূপ সুপার নোভা যার নাম পালসার। যা দ্রুত নিউট্রন নক্ষত্রের দিকে ঘুরছে।
নাসা কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, এই নীহারিকার ছবি আমরা বিভিন্ন পর্যবেক্ষণমূলক পরীক্ষায় পাঠিয়েছি।
১৯৯০ সালে পৃথিবীপৃষ্ঠ থেকে ৫৯৬ কিলোমিটার উঁচুতে এর কক্ষপথে স্থান হয় টেলিস্কোপটির। কক্ষপথে বসানো এই টেলিস্কোপটি একের পর এক উপহার দিয়ে চলেছে মহাবিশ্বের বিস্ময়কর সব ছবি।