চ্যানেল আই অনলাইন
হৃদয়ে বাংলাদেশ প্রবাসেও বাংলাদেশ
Channelionline.nagad-15.03.24

হতাশা কাটাতে বেকহ্যামকে পাঁচ পরামর্শ

কত নারীর রাতের ঘুম কেড়ে নিয়েছেন তার ইয়ত্তা নেই। মাঠে কত ডিফেন্ডারের দীর্ঘশ্বাসের কারণ হয়েছেন, তাও হিসাবের ব্যাপার। ক্যারিয়ারের মধ্যগগনে অর্থ, নাম-যশ কোন কিছুরই কমতি ছিল না ডেভিড বেকহ্যামের। এখনও নেই। ৪২ বয়সেও গ্ল্যামার জগতে সমানে পাল্লা দিয়ে যাচ্ছেন তরুণদের সঙ্গে। কিন্তু দিনশেষে তিনি যে মানুষ, এই চিরন্তন বিষয়টা নিশ্চয়ই মাথায় আছে ইংলিশ তারকার। আর মানুষ বলেই বয়সের চিরন্তন হতাশাটা ঘিরে ধরেছে তাকে। এমনই ধারণা দ্য টেলিগ্রাফের।

পত্রিকাটি বলছে, বেকহ্যাম নিজেই বুঝতে পারছেন দিনকে দিন বুড়িয়ে যাচ্ছেন। নামের পাশে একের পর সাবেক তকমাটা যুক্ত হওয়ায় হতাশাও বাড়ছে দিন দিন। ইনস্টাগ্রামে একের পর এক পোস্ট করা ছবি দেখে  এমনই অনুমান সাংবাদিকদের।

তাই আগ বাড়িয়ে বেকহ্যামকে পরামর্শও দিয়ে দিয়েছে ‘দ্যা টেলিগ্রাফ’। মধ্য বয়সের হতাশা কাটাতে কী উপায় অবলম্বন করতে পারেন তারই কিছু নমুনা হাজির করেছে তারা:

বাচ্চাদের বেশি বেশি সময় দিতে পারেন

বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে হতাশা বাড়াটা আসলে মানুষের নিয়মিত সমস্যা। এই সময়টাতে বাচ্চাদের জন্য সময় বের করে হতাশা কাটান বেশির ভাগ মানুষ। বেকহ্যাম তার বাচ্চাদের সময় দিতে পারেন।

ছেলে মেয়েদের ছোটবেলার ছবি দেখে সময় কাটাতে পারেন

দেখতে দেখতে চার ছেলে-মেয়েই বড় হয়ে যাচ্ছে বেকহ্যামের। জমা হচ্ছে শৈশবের একগাদা স্মৃতি। বেকহ্যাম চাইলে এখন বাচ্চাদের ছোটবেলার ছবি দেখেও সময় কাটাতে পারেন।

লেগো দিয়ে ঘর বানিয়ে বাচ্চাদের সময় দিতে পারেন বেকহ্যাম

ছুটির দিনে লেগো দিয়ে ঘর বানাতে পারেন

জীবনে অর্থ-পয়সার কমতি না থাকায় যা চেয়েছেন মোটামুটি তাই পেয়েছেন বেকহ্যাম। কিন্তু মেয়ে হারপারের তো সেই সামর্থ্য এখনো হয়নি। তাই লেগো দিয়েই বাড়ি বানিয়ে খুশি সে। হারপারকে বাড়ি বানাতে সাহায্য করতে পারেন বেকহ্যাম।

বাকি জীবনটা কাটাতে পারেন শহরের বাইরে

২০ বছর ধরে লন্ডনেই জীবন কাটাচ্ছেন। বাকি জীবনটা চাইলে গ্রামে গিয়ে থাকতে পারেন। কিনতে পারেন নিজের জন্য বিশাল কোনও বাড়ি।

জুতার সঙ্গে মিলিয়ে মোজা বাছাই করতে পারেন

একটা সময় ছিলেন ফ্যাশন গড। পোশাকের সঙ্গে মিলিয়ে জুতা,মোজা পরাটা ছিল শখের বিষয়। জুতার সঙ্গে চাইলে এখন মোজা বাছাই করেও শপিংয়ে যেতে পারেন বেকহ্যাম।