মুন্সীগঞ্জে সর্বাত্মক লকডাউনে লঞ্চ ও গণপরিবহন সম্পূর্ণ বন্ধ থাকলেও শহরে লোকজনের চলাচল স্বাভাবিক রয়েছে। অনেকেই সামাজিক দূরত্ব বজায় রাখছেন না।
অফিস আদালত, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান বন্ধ ঘোষণা করা হয়েছে। শিমুলিয়া-বাংলাবাজার নৌপথে সীমিত আকারে জরুরি পণ্য বোঝাই ফেরি চলাচল করছে।
জেলার ১০টি প্রবেশ মুখে চেকপোস্ট বসানো হয়েছে। অতিরিক্ত পুলিশের পাশাপাশি লকডাউন কার্যকর করতে মাঠে ম্যাজিস্ট্রেটও থাকছে।
বাংলাদেশ অভ্যন্তরীণ নৌ-পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিসি) শিমুলিয়া ঘাটের উপ-মহাব্যবস্থাপক (এজিএম) শফিকুল ইসলাম জানান, সরকারের নির্দেশনা অনুযায়ী ঘাটের সকল নৌযান চলাচল বন্ধ রয়েছে। তবে অ্যাম্বুলেন্স ও জরুরি সেবার যানবাহনসহ পণ্যবাহী যানবাহন পারাপারের জন্য সীমিত পরিসরে ফেরি সার্ভিস চালু রাখা হয়েছে।
বতর্মানে ঘাট এলাকায় ওপারে যাওয়ার জন্য ৭০ থেকে ৮০টি পণ্যবাহী ট্রাক অপেক্ষায় রয়েছে।
মঙ্গলবার সকাল ৬টা থেকে শুরু হওয়া লকডাউন ৩০ জুন পর্যন্ত চলবে।