চ্যানেল আই অনলাইন
হৃদয়ে বাংলাদেশ প্রবাসেও বাংলাদেশ

সন্দ্বীপে শহরমুখী যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড়

সন্দ্বীপ: ঈদের ছুটি শেষে এবার কর্মস্থলে ফেরার পালা। গত বৃহস্পতিবার (১৫ আগস্ট) থেকেই যাত্রীদের শহরে ফিরতে শুরু করেছে। তবে শুক্রবার (১৬ আগস্ট) কর্মস্থলগামী যাত্রীদের ভিড় রয়েছে গুপ্তছড়া ঘাটে বেলা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে শহরমুখী যাত্রীদের ভিড় যেন বাড়তে থাকে নৌরুটে। বিকেলের দিকে লঞ্চ, স্পিডবোটে ছিল যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড়।

ঘাট সূত্র জানায়, গত দুইদিন ঘরমুখো যাত্রীদের চাপ থাকলেও শনিবার থেকে শহরমুখো যাত্রীদের ভিড় রয়েছে ঘাটে। তাছাড়া আবহাওয়া ভালো থাকায় যাত্রীদের কোন দুর্ভোগ নেই ঘাট এলাকায়।নদী শান্ত থাকায় নৌযান চলাচলও স্বাভাবিক রয়েছে। নৌরুটে চলাচল করছে সব লঞ্চ, স্পিডবোট।

ঘাট সূত্র জানায়, গত দুইদিন ঘরমুখো যাত্রীদের চাপ থাকলেও শনিবার থেকে শহরমুখো যাত্রীদের ভিড় রয়েছে ঘাটে। তাছাড়া আবহাওয়া ভালো থাকায় যাত্রীদের কোন দুর্ভোগ নেই ঘাট এলাকায়।নদী শান্ত থাকায় নৌযান চলাচলও স্বাভাবিক রয়েছে। নৌরুটে চলাচল করছে সব লঞ্চ, স্পিডবোট।
শহরগামী যাত্রী তানিয়া আহমেদ চ্যানেল আই অনলাইনকে বলেন, ঘরে ফিরতে ঘাট এলাকায় যতটা দুর্ভোগে পোহাতে হয়,ব্যবস্থার চরম কষ্টদায়ক ও আদিমতা অভিজ্ঞতা।উত্তাল সাগর পাড়ি দিয়ে, অনিরাপদ নৌ-যানে প্রতিনিয়ত যাতায়াত করতে হচ্ছে আমাদের!এখন আবার নতুন চড় জাগায় কাদা মাটি মাড়িয়ে কোমর পানিতে ভিজে জুবুথুবু হয়ে এ এক অন্যরকম দুর্গম পথ চলা! নারী,শিশু, বৃদ্ধ কিংবা রোগী সবাইকে এ দুর্ভোগ পোহাতে হয় ! যা এক কথায় অমানবিকতা এবং মানবাধিকার লঙ্ঘনের মতই অপরাধের সামিল।
মামুন নামে আরেক যাত্রী বলেন, স্পিড বোটে চাপ রয়েছে। বেশ কিছুক্ষণ ধরে ঘাটে অপেক্ষা করে কাঠ বোটে উঠতে হয়েছে।
ঘাট সূত্র জানায়, সকাল থেকেই ঘাটে শহরগামী যাত্রীদের ভিড় রয়েছে। দুপুরের পর থেকে ভিড় আরও বেড়েছে। যেহেতু গুপ্তছড়া ঘট থেকে শহরগামী যাত্রীদের চাপ বেশি, সেহেতু কুমিরা ঘাটে যাত্রী নামিয়েই লঞ্চ-স্পিডবোটগুলো গুপ্তছড়া ঘাটে ফিরে আসছে।
নৌপরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআইডব্লিউটিএ)পক্ষ থেকে চ্যানেল আই অনলাইন কে বলেন, এই রোটে মনিরুল হক নামে একটি শিপ দিয়েছি আমরা,কিন্তু জাহাজে যাত্রীদের কোন চাপ নাই। সবাই স্পিড বোটে যাওয়ার জন্যে বসে থাকে।