রোহিঙ্গা ইস্যুতে এবারের কমনওয়েলথ শীর্ষ সম্মেলন বাংলাদেশের জন্য অন্য যেকোনো সময়ের চেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ বলে আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষকরা মনে করছেন। তারা বলছেন, এরইমধ্যে রোহিঙ্গা ইস্যুতে কমনওয়েলথ সদস্য রাষ্ট্রগুলো বাংলাদেশের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করেছে। তবে সুনির্দিষ্ট ভূমিকা আদায়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশকে জোরালো কূটনৈতিক পদক্ষেপ নিতে হবে।
‘কমনওয়েলথ হেডস অব গভর্নমেন্ট মিটিং-সিএইচওজিএম এ অংশ নিতে কমনওয়েলথ দেশের সরকার প্রধানরা এখন লন্ডনে। সিরিয়া সঙ্কটসহ আন্তর্জাতিক প্রেক্ষাপটে ব্রিটেনের সাবেক উপনিবেশ দেশগুলোকে নিয়ে গঠিত কমনওয়েলথের এবারের শীর্ষ বৈঠকটি যেমন যুক্তরাষ্ট্রের মিত্র দেশগুলোর জন্য গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি বাংলাদেশের জন্য গুরুত্বপূর্ণ আঞ্চলিক ইস্যুতে। এই সম্মেলনে যোগ দিচ্ছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। বিশ্লেষকরা বলছেন, রোহিঙ্গা সংকটে আন্তর্জাতিকভাবে বাংলাদেশের যে গ্রহণযোগ্যতা রয়েছে এই সম্মেলনে তা আরও শক্তিশালী হবে।
কমনওয়েলথ শীর্ষ সম্মেলন থেকে মিয়ানমারের সেনাবাহিনীর ওপর নিষেধাজ্ঞা আরোপেও বাংলাদেশকে জোরালো কূটনৈতিক পদক্ষেপ নেয়ার তাগিদ তাদের ।
দারিদ্র বিমোচন, জলবায়ু পরিবর্তন, টেকসই গণতন্ত্র ও মানবাধিকারের মতো বিষয়গুলো গুরুত্ব পাবে এবারের সম্মেলনে। সব ক্ষেত্রেই বাংলাদেশের লাভবান হওয়ার সুযোগ রয়েছে বলে মত বিশ্লেষকদের।
আরও বিস্তারিত দেখুন ভিডিও রিপোর্টে