মেন্ডিস শতক তুলে নিয়েছেন। থারাঙ্গা ফিরেছেন ৬৫ করে। ৩৫ ওভারের ভেতর এভাবে ২০০ রান তুলে ফেলে লঙ্কানরা। মাশরাফি বারবার বোলিং আক্রমণে বৈচিত্র্য এনে রান আটকানোর চেষ্টা করছেন।
দ্বিতীয় উইকেট জুটি বাংলাদেশের বেশি ক্ষতি করেছে। থারাঙ্গা-মেন্ডিস ১১১ রান করে দিয়ে যান।
এই জুটি ভাঙেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। সরাসরি থ্রো’তে থারাঙ্গাকে ফেরান। পঁচিশতম ওভারের চতুর্থ বলটি ইয়র্কার মারতে চেয়েছিলেন মোস্তাফিজ। সেটি হাফভলি বানিয়ে ফিজের মাথার উপর দিয়ে মাঠের বাইরে পাঠান উপুল থারাঙ্গা। মোস্তাফিজের মুখে এমন হতাশা নামল, যা খুব একটা তার মাঝে দেখা যায় না। পরের বলটি করলেন লেগ সাইডের অনেক বাইরে। সঙ্গে বিমার। আম্পায়ার নো ডাকলেন। রানের জন্য ছুটলেন থারাঙ্গা-মেন্ডিস। রিয়াদ বল ধরেই থারাঙ্গার (৬৫) দিকের স্টাম্প ভেঙে দিলেন। সঙ্গে ভেঙে যায় লঙ্কানদের ১১১ রানের জুটি।
এর আগে ইনিংসের তৃতীয় ওভারে প্রথম উইকেটের দেখা পেয়েছিলেন অধিনায়ক মাশরাফি বিন মর্তুজা। স্লোয়ার শর্ট বলে গুনাথিলাকা (৯) পুল করেছিলেন। ঠিকমতো ব্যাটে নিতে ব্যর্থ হন। কিপিং থেকে ফাইন লেগের দিকে অনেকটা দৌড়ে ঝাঁপানো ক্যাচ নেন মুশফিক।
এরপর জেঁকে বসেন উপুল থারাঙ্গা এবং কুশল মেন্ডিস। মাঠের চারদিকে দারুণ দারুণ সব শট খেলতে থাকেন। সেই সঙ্গে সিঙ্গেলেও মন দেন। উইকেটে বোলারদের জন্য বেশি কিছু নেই। কেউ সেভাবে টার্ন পাচ্ছেন না। বাউন্স দিতে গেলেও শর্ট বল পড়ছে।