রাজশাহী জেলা বিএনপির সহসভাপতি খন্দকার মাইনুল ইসলাম গুলিবিদ্ধ হয়ে নিহত হয়েছেন। আজ দুপুরে নিজ বাড়িতে গুলিবিদ্ধ অবস্থায় তাকে উদ্ধার করা হয়। হাসপাতালে নেয়ার পর চিকৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন।
খন্দকার মাইনুলের বাড়ি রাজশাহী শহরের হোসেনীগঞ্জ এলাকায়। তার বয়স ৬০ বছর।
রাজশাহী মেট্রোপলিটন পুলিশ কমিশনার শফিকুল ইসলাম বলেছেন, শতভাগ আত্মহত্যা বলা যাবে না। আত্মহত্যা হতে পারে তবে ঘটনা ভিন্নভাবে দেখার সুযোগ আছে, মৃতদেহ দেখে লক্ষণ ভিন্ন মনে করছে পুলিশ।
তবে, মাইনুল ইসলামের লাইসেন্স করা পিস্তলের গুলিতেই তিনি নিহত হয়েছেন বলে নিশ্চিত করেছে পুলিশ।
আত্মহত্যা করেছেন জানিয়ে পরিবারের সদস্যরা বলেছেন, তিনি কিছুদিন ধরে হতাশায় ভুগছিলেন।
এরআগে চলতি বছরের ২৪ এপ্রিল রাজশাহীতে নিজ ব্যবসায়িক চেম্বারে নিজের পিস্তলের গুলিতে নিহত হয়েছিলেন জেলা আওয়ামী লীগের অর্থ সম্পাদক ও রাজশাহী চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সাবেক প্রশাসক ব্যবসায়ী জিয়াউল হক টুকু।
প্রথমে সেটাকে দুর্ঘটনা বলা হলেও পরে পুলিশের তদন্তে জানা যায় তার পিস্তল দিয়ে খুন করে তারই ব্যবসায়িক পার্টনার।