মার্কিন নির্বাচনে ক্ষমতায় আসছে নতুন প্রশাসন, এমন ইঙ্গিতে দেশটির পররাষ্ট্রনীতিতেও সীমিত পরিবর্তন আসবে বলে মনে করছেন কূটনৈতিক বিশ্লেষকরা। ডেমোক্র্যাটদের মেয়াদে ঢাকা-ওয়াশিংটন সম্পর্ক জোরদারে কাঠামোগত কিছুটা পরিবর্তন ভাবতে হবে বাংলাদেশকেও। অভিবাসনবান্ধব সরকারের প্রত্যাশার পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্র-চীন ও ভারতকে ঘিরে আঞ্চলিক কূটনীতিতে সতর্ক থাকার পরামর্শ বিশ্লেষকদের।
সব হিসাব-নিকাশ পালটে ক্ষণে ক্ষণে বদলাচ্ছে মার্কিন নির্বাচনের প্রেক্ষাপট। যুক্তরাষ্ট্রের নির্বাচনী পর্যবেক্ষণ বলছে আগামী ২৪ থেকে ৪৮ ঘন্টার মধ্যে পরিষ্কার হবে বিশ্বের সবচেয়ে পরাশক্তিধর দেশটির নতুন নেতৃত্ব। তবে আনুষ্ঠানিক ঘোষণায় সপ্তাহ গড়াতে পারে।
আন্তর্জাতিক সম্পর্ক বিশ্লেষকরা বলছেন, ক্ষমতায় যেই থাকুক মার্কিন কূটনীতিতে দক্ষিণ এশিয়ার অবস্থানে তেমন পরিবর্তন আসবে না। ঢাকা- ওয়াশিংটন স¤পর্ক সরাসরি জোরদারে সিনেট, কংগ্রেস ও থিংকট্যাংকগুলোর সাথে যোগাযোগ বাড়ানোর পরামর্শ বিশ্লেষকদের।
বাংলাদেশি শিক্ষার্থীদের উচ্চ শিক্ষার সুযোগ, অভিবাসন ও রপ্তানির বাজার তৈরিতে মনোযোগ দেয়ার পরামর্শ তাদের।
মার্কিনীদের জনমত জরিপে যে ত্রুটি রয়েছে এটি আবারও প্রমাণিত। তবে গণতন্ত্র প্রতিষ্ঠায় এমন হাড্ডাহাড্ডি লড়াই বিশ্বের অন্যান্য দেশের জন্য অনুকরণীয় বলেও মত বিশ্লেষকদের।