তিস্তা চুক্তির জন্য বাংলাদেশ এখন কার্যত ভারতের দিকে তাকিয়ে আছে। ক্ষমতাসীন দল আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক এবং সড়ক পরিবহন ও সেতুমন্ত্রী ওবায়দুল কাদেরের কথাতেও বিষয়টি স্পষ্ট হয়েছে।
পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দোপাধ্যায় যাই বলুক ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির দেওয়া কথাতে ভরসা রাখতে চাইছে বর্তমান সরকার। গত ২৫ এপ্রিল মমতা বন্দোপাধ্যায় বলেছেন: স্বার্থ বিসর্জন দিয়ে তিস্তার পানি দেওয়া যাবে না। তবে তোর্সা ও মানসাই নদীর পানি নিয়ে আলোচনা হতে পারে।
এ বিষয়ে ওবায়দুল কাদের বলেছেন: প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদি যে আশ্বাস দিয়েছেন, তা থেকে বোঝা যায়- শেখ হাসিনা সরকারের আমলে যথাসময়ে তিস্তা চুক্তি সম্পাদন করা হবে।
আজ বুধবার সোনারগাঁও হোটেলের বলরুমে মেট্রোরেলের কন্ট্রাক্ট প্যাকেজের চুক্তি স্বাক্ষর অনুষ্ঠান শেষে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপ কালে তিনি এ কথা বলেন।
এর আগে, ম্যাস র্যাপিড ট্রানজিট (এমআরটি) লাইন-৬ নির্মাণের লক্ষ্যে ঢাকা ম্যাস ট্রানজিট কোম্পানী লিমিটেড (ডিএমটিসিএল) সঙ্গে যৌথভাবে ইতালিয়ান দু’টি কোম্পানীর সঙ্গে সিপি-২.সিপি-৩ ও সিপি-৪ স্বাক্ষর অনুষ্ঠিত হয়।
এ সময় আওয়ামী লীগের প্রেসিডিয়াম সদস্য অ্যাডভোকেট সাহারা খাতুন, বাংলাদেশের সংশ্লিষ্ট কোম্পানী ও ইতালিয়ান কোম্পানীর প্রতিনিধিরা উপস্থিত ছিলেন।