আরব আমিরাতের ছুঁড়ে দেওয়া ১২৯ রানের জবাবে ব্যাট করতে নেমে জয় পেয়েছে
পাকিস্তান। একটা পর্যায়ে ১৭ রানের মধ্যে ৩ উইকেট হারানো পাকিস্তান শোয়েব
মালিক এবং উমর আকমলের ১১৪ রানের জুটিতে ৮ বল হাতে রেখে ৭ উইকেটের জয় পায়।
জয়ের লক্ষ্যে ব্যাট করতে নেমে ১১ রানেই প্রথম উইকেট হারিয়ে বসে পাকিস্তান। আমজাদ জাভেদের বলে এলবিডাব্লিউয়ের ফাঁদে পড়েন সারজিল খান।
এর ৬ রানের মধ্যে আরও দুই উইকেট পড়লে ব্যাটিং বিপর্যয়ে পড়ে পাকিস্তান। মোহাম্মদ হাফিজ এবং খুররম মঞ্জুরকে ফিরিয়ে নিজের তৃতীয় উইকেট তুলে নেন আমজাদ জাভেদ।
এরপরই শোয়েব মালিক এবং উমর আকমলের ব্যাটে ঘুরে দাঁড়ায় পাকিস্তান। তারা দু’জনে ১১৪ রানের জুটি গড়েন। উমর আকমল ৫০ এবং শোয়েব মালিক ৬৩ রানে অপরাজিত থাকেন।
১২ রানের মধ্যে ৩ উইকেট হারানো আমিরাকে লড়াইয়ের পুঁজি পাইয়ে দিতে বড় ভূমিকা রাখেন ৪৬ রান করা সাইমন আনোয়ার।
শেষ দিকে মুহম্মদ উসমান এবং আমজাদ জাভেদের ঝড়ো ইনিংসে লড়াইয়ের পুঁজি পায় আমিরাত।জাভেদ ২৭ রানে অপারাজিত থাকেন।
টসে জিতে ব্যাট করতে নেমে স্কোর বোর্ডে ১ রান যোগ না হতেই উইকেট হারিয়ে বসে আমিরাত। রোহান মুস্তাফাকে প্যাভিলিয়নের পথ ধরান মোহাম্মদ সামি। সামির বলে তিনি আফ্রিদির হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন।
১ রান বাদেই মুহাম্মদ কালিমকে ক্লিন বোল্ড করে পাকদের দ্বিতীয় সাফল্য এনেদেন মোহাম্মদ আমির। ফেরার আগে তার ব্যাট থেকে আসে ১ রান।
এরপরই ফেরেন মোহাম্মদ শাহজাদ। মোহাম্মদ ইরফানের বলে উইকেটের পেছনে দাঁড়িয়ে থাকা সরফরাজের হাতে ক্যাচ দিয়ে ফেরেন শাহাজাদ।
সাইমনের সঙ্গে ২৯ রানের পার্টনাশিপ গড়ে আমিরাতের প্রাথমিক বিপর্যয় সামাল দেন উসমান মুস্তফা। ৯ রান করে আফ্রিদির শিকার হন তিনি। স্কোর বোর্ডে রান তখন ৪১।
উসমান মুস্তফাকে ফিরিয়ে আমিরাতের ব্যাটিং লাইনআপ চেপে ধরেছেন শহীদ আফ্রিদি। স্কোর বোর্ডে রান তখন ১১ ওভার শেষে ৪ উইকেট হারিয়ে ৪১ রান।
শেষ দিকে মুহম্মদ উসমান এবং আমজাদ জাভেদের ঝড়ো ইনিংসে লড়াইয়ের পুঁজি পায় আমিরাত।