হলিউডে সফল ক্যারিয়ারের পাশাপাশি বিলাসবহুল জীবনযাপন বা প্রেমের সম্পর্কের সুবাদে সবসময়ই আলোচনায় থাকেন ব্র্যাড পিট। তাই তার সম্পর্কে প্রায় সবই জানা। তবুও কিছু মজার বিষয় আছে যেগুলো হয়তো জানা নেই অনেকেরই।
ম্যাট্রিক্স ফিরিয়েছেন: ম্যাট্রিক্স ছবিতে কেনু রিভসকে নেয়ার আগে নির্মাতার প্রথম পছন্দ ছিলেন ব্র্যাড পিট। কিন্তু ছবির প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছিলেন তিনি।
২৯ মিলিয়নের ডিভোর্স: হলিউডের সবচেয়ে প্রিয় জুটিদের একটি ছিল ব্র্যাড পিট ও জেনিফার অ্যানিস্টনের জুটি। প্রেম এবং বিয়ের পর ২০০৫ সালে পিট ও অ্যানিস্টনের বিবাহবিচ্ছেদ হয়। এই বিচ্ছেদে ব্র্যাড পিটকে ২৯ মিলিয়ন ডলার খরচ করতে হয়েছিল।
চীনে নিষিদ্ধ: বিশ্বের সবচেয়ে জনপ্রিয় তারকাদের একজন ব্র্যাড পিট। তবুও চীনে নিষিদ্ধ করা হয়েছে ব্র্যাড পিটকে। ১৯৯৭ সালে মুক্তি পাওয়া ‘সেভেন ইয়ারস ইন তিব্বত’ চলচ্চিত্রে অভিনয় করার জন্য ব্র্যাড পিটকে নিষিদ্ধ করে চীন। এই চলচ্চিত্রে তিব্বতের ধর্মগুরু দালাই লামাকে ইতিবাচক ভাবে উপস্থাপন করা হয়। কিন্তু চীনের কমিউনিস্ট সরকারকে নেতিবাচক ভাবে উপস্থাপন করা হয়।
মুরগীর পোশাকে নাচ: প্রথম আয় সবসময়েই স্পেশাল। ব্র্যাড পিটের ক্ষেত্রেও তাই। বড় তারকা হওয়ার আগের ঘটনা। ব্র্যাড পিটের জীবনের প্রথম আয় হয়েছিল মুরগীর পোশাক পরে নেচে। হলিউডের একটি রেস্টুরেন্টে এই কাজ করে আয় করেছিলেন তিনি।
খ্যাতির বিড়ম্বনা: ১৯৯৮ সালের জানুয়ারি মাসের ঘটনা। অ্যাথেনা রোনালদো নামের ১৯ বছর বয়সী তরুণী ব্র্যাড পিটের হলিউড হিলসের বাড়ির দরজা ভেঙ্গে ঢুকে পড়েন। ব্র্যাড পিট সেই সময় বাড়িতে ছিলেন না। বাড়ির কেয়ারটেকাররা সেই নারীর উপস্থিতি ১০ ঘণ্টা পরে টের পায়। তখন সেই নারী ব্র্যাড পিটের পোশাক পরে ছিলেন। পুলিশের দেয়া তথ্যে জানা যায়, সেই নারীর শীত লাগছিল বলে ব্র্যাড পিটের পোশাক পড়েছিলেন তিনি। কইমই