জগতের সকল অন্ধকার দূর করে আলো ছড়িয়ে দেয়ার বার্তা নিয়ে নতুন বছর ১৪২৬ কে বরণ করল সাংস্কৃতিক সংগঠন ছায়ানট।
ঐতিহ্যবাহী এই উৎসবে যোগ দিতে রমনা বটমূলে সুর্যোদয়ের আগ থেকে হাজারো মানুষের ঢল নামে।
বাঙালির প্রাণের উৎসব পহেলা বৈশাখের মঙ্গল শোভাযাত্রা ৩০ বছরে পা দিল এ বছর।
সকাল ৯টায় মঙ্গল শোভাযাত্রাটি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের চারুকলা ইনস্টিটিউটের সামনে থেকে শুরু হয়। এরপর শাহবাগ ঘুরে টিএসটি মোড় হয়ে আবার চারুকলার সামনে গিয়ে ৯টা ৩৫ মিনিটের দিকে শেষ হয়।
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য মো. আখতারুজ্জামান শোভাযাত্রার উদ্বোধন করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রক্টর অধ্যাপক গোলাম রাব্বানি, শিক্ষক, শিক্ষার্থী ও বিভিন্ন স্তরের মানুষ স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশ নেন শোভাযাত্রায়।
বিভিন্ন শ্রেণি পেশার মানুষ এই শোভাযাত্রায় অংশ নেয়।
সকাল থেকেই টিএসসি, দোয়েল চত্বর, শাহবাগ ও এর আশপাশের এলাকায় মানুষ জড়ো হতে থাকে বাংলা নববর্ষকে বরণ করতে।
বাংলা নতুন বছরকে বরণ করে নেয়ার উৎসব উদযাপনে দেশবাসীর মত আনন্দে মাতোয়ারা বিদেশিরা।
গ্রাম বাংলার গ্রামীণ ঐতিহ্যগুলোকে ফুটিয়ে তোলার প্রয়াস।
লাল-সাদা পোশাকে উচ্ছল নারীদের মাথায় শোভা পায় নানান রঙ্গের ফুলের টায়রা।
পরিবার নিয়ে ঘুরতে এসেছেন অনেকেই।
দিনটিকে স্মরণীয় করে রাখতে সেলফি তুলছেন একদল তরুণী।
রঙ তুলিতে মুখে ‘শুভ নববর্ষ’ লিখছেন অনেকেই।
ছোটরাও বাংলা নববর্ষকে বরণ করেছে।