মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উপলক্ষে মুক্তিযুদ্ধের বীর শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানাচ্ছে গোটা জাতি। নানা আয়োজনে জেলায় জেলায় উদযাপন হচ্ছে স্বাধীনতা দিবস।
চট্টগ্রামে রাত ১২টা ১মিনিটে শুরু হয় স্বাধীনতা দিবসের আয়োজন। কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানায় সর্বস্তরের জনতা।
রাজশাহীতে শহীদ মিনারে ফুল দিয়ে শ্রদ্ধা জানান সর্বস্তরের মানুষ। ভূবন মোহন পার্কে শপথ বাক্য পাঠ করান সংসদ সদস্য ফজলে হোসেন বাদশা।
স্বাধীনতা দিবসের প্রথম প্রহরে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা নিবেদন করেছে সিলেটের সর্বস্তরের মানুষ। পুষ্পস্তবক অর্পণ করে বাংলাদেশ মুক্তিযোদ্ধা সংসদ।
রংপুরে শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়েছে বিভিন্ন সংগঠন। তার আগে, বিভিন্ন শিক্ষা প্রতিষ্ঠান ও শহীদ মিনারে মোমবাতি জ্বালানো হয়।
বরিশালে ২৫ মার্চের কালরাত্রি স্মরণে আলোর মিছিল করেছে বিভিন্ন সংগঠন।
ময়মনসিংহে দিবসের প্রথম প্রহরে শহরের ব্রীজ মোড় স্মৃতিসৌধে ৩১ বার তোপধ্বনি করা হয়।
২৫ মার্চ কালরাতের শহীদদের স্মরণে শেরপুরে পতাকা মিছিল ও আলোক প্রজ্জ্বলন করা হয়।
কুড়িগ্রাম শহীদ মিনার চত্ত্বরে আলোক প্রজ্জ্বলন ও আলোক মিছিল করে সম্মিলিত সাংস্কৃতিক জোট ও একাত্তরের ঘাতক দালাল নির্মূল কমিটি।
লক্ষ্মীপুরে শহীদদের কবরে শ্রদ্ধা নিবেদন করে বিভিন্ন সামাজিক ও রাজনৈতিক সংগঠন।
৩১ বার তোপধ্বনির মধ্য দিয়ে জয়পুরহাটে স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস পালিত হয়েছে। পুস্পস্তবক অর্পণ করা হয় স্থানীয় স্মৃতিসৌধে।