বর্ণাঢ্য আয়োজনের মধ্য দিয়ে বিশ্ববাসী বরণ করছে খ্রীষ্টিয় নতুন বছর। আতশবাজির ঝলকানি আর আনন্দ উচ্ছ্বাসে মেতেছে কোটি কোটি মানুষ।
নানা প্রাপ্তি আর ব্যর্থতা ঝেড়ে নতুন প্রেরণায় ২০১৮কে বিদায় জানিয়ে নতুন বছর ২০১৯ খ্রীষ্টাব্দকে বরণ করে নিচ্ছে বিশ্ববাসী।
গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডারে নতুন বছর বরণ করে নিতে দেশে দেশে বিপুল উৎসাহ-উদ্দীপনা। স্থানীয় সময় রাত ১২টা এক মিনিটে আতশবাজির ঝলকানিতে আলোকিত হয়ে উঠে নিউজিল্যান্ডের আঁধার ঘেরা আকাশ। অকল্যান্ডের স্কাই টাওয়ারে চলে এ বর্ষবরণ উৎসব।
অস্ট্রেলিয়ার সিডনি হারবার আর অপেরা হাউজে লাখো মানুষ উল্লাসে মাতেন রঙিন আলোর ঝলকানিতে।
ফ্রান্স, গ্রিস, রাশিয়াসহ ইউরোপের বিভিন্ন দেশে বর্ণাঢ্য আয়োজনে চলে বর্ষ বরণ উৎসব।
দারিদ্র্যমুক্ত বিশ্ব গড়তে এবং ইউরোপে অভিবাসী গৃহহীনদের পাশে দাঁড়াতে ভ্যাটিকানে নববর্ষের বিশেষ প্রার্থনায় যোগ দেন পোপ ফ্রান্সিস।
ডিং ডং ডিং ডং ঘণ্টাধ্বনি আর নাচে গানে নতুন বছরকে বরণ করে চীন। বেইজিংয়ে পান্ডা আর শ্বেত ভল্লুকের নাচে চীনের নতুন বছরের অভিযাত্রা।
তাইওয়ানের রাজধানী তাইপে’র সর্বোচ্চ ১শ’ একতলা ভবন নতুন বর্ষ বরণে সেজেছে বর্ণাঢ্য আলোয়।
হংকংয়ের ভিক্টোরিয়া হারবারে চলে নববর্ষের আলোক উৎসব। থাইল্যান্ডের ব্যাংককও আলোকিত হয়ে উঠে আতশবাজিতে।
নববর্ষে সাউথ এবং নর্থ কোরিয়ার রাজধানীও আলোকিত হয়ে উঠে বর্ণিল আলোয়। মালয়েশিয়ার রাজধানী কুয়ালামপুরের পেট্রোনাস টুইন টাওয়ার আলোকিত হয়ে উঠে নববর্ষের সূচনায়।
পাকিস্তানও বাদ যায়নি নববর্ষের আনন্দ উৎসব থেকে। বন্দর নগরী করাচিতেও হয়েছে আলোক উৎসব।
আরব আমিরাতের বুর্জ দুবাইয়ে আয়োজন করা হয় লেজার লাইট শো-য়ের। ২০১৯কে বরণ করতে নাচ-গান আর আতশবাজির পাশাপাশি বিখ্যাত ও দর্শনীয় স্থাপনাগুলোতে জড়ো হয়েছিলেন আনন্দ