বিজিএমইএ ভবন কিভাবে ভাঙা হবে, সে বিষয়ে সিদ্ধান্ত ২৫ এপ্রিলের মধ্যে নেওয়ার কথা জানিয়েছেন গৃহায়ন ও গণপূর্তমন্ত্রী শ. ম. রেজাউল করিম। তিনি আরও বলেন, ভবন ভাঙতে এক সপ্তাহ সময় লাগবে।
এরআগে রাজউকের নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট জেসমিন আক্তার জানিয়েছিলেন, ডিনামাইট ব্যবহার করে কন্ট্রোলড ডিমোলিশন বা নিয়ন্ত্রিত বিস্ফোরণ পদ্ধতিতে ভাঙা হতে পারে অবৈধভাবে নির্মিত বহুতল বিজিএমইএ ভবন।
এই পদ্ধতি বাস্তবায়িত হলে দেশে ডিনামাইট ব্যবহার করে কোনো ভবন ভাঙার প্রথম নজির হবে এটি।
মঙ্গলবার সকাল থেকেই বিজিএমইএ ভবন ভাঙার প্রক্রিয়া শুরু হয়। সেদিন সকাল থেকে গ্যাস, বিদ্যুৎ, পানি, টেলিফোন লাইনসহ সব ধরণের সেবাদানকারী প্রতিষ্ঠানের কর্মকর্তাদের মাধ্যমে ভবনটি থেকে সংযোগ বিচ্ছিন্ন করার পর মূল ভবন ভাঙার কাজ শুরু করতে চাইলে বিজিএমইএ এবং ভবনে থাকা বিভিন্ন অফিস কর্তৃপক্ষ অর্থসহ মূল্যবান মালামাল সরিয়ে নেয়ার জন্য দু’দফায় বিকেল ৫টা পর্যন্ত সময় চায়। পরে মালামাল সরিয়ে নেবার পরে ভবনটি নিয়ন্ত্রণে নিয়ে সিলগালা করে দেয় রাজউক।