চতুর্থ প্রজন্মের ইন্টারনেট সেবার (ফোর-জি) মহাসড়কে প্রবেশের মাহেন্দ্রক্ষণে রয়েছে বাংলাদেশ। সোমবার সন্ধ্যায় লাইসেন্স পাওয়ার পরপরই দেশের বড় শহরগুলোতে ফোরজি সেবা চালু করবে অপারেটরগুলো।
গত ১৩ ফেব্রুয়ারি তরঙ্গ বরাদ্দ দেওয়ার পর আজ থেকেই চালু হচ্ছে দ্রুতগতির ইন্টারনেট সেবা ফোর-জি। তবে ফোর-জি চালুর পরপরই আপাতত বিদ্যমান থ্রিজি প্যাকেজগুলো দিয়েই চলবে ফোর-জি সেবা।
বিটিআরসি ও অপারেটরসূত্রে জানা যায়: এখন পর্যন্ত ফোর-জি’র জন্য আলাদা কোন প্রস্তাব অনুমোদন করা হয়নি। আগে থেকে থ্রিজির জন্য বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন-বিটিআরসি থেকে অনুমোদন নেওয়া প্যাকেজ দিয়ে ডেটা বিক্রি করা যাবে ফোর-জি’র জন্য।
তবে সেক্ষেত্রে ফোর-জি ব্যবহারের কারণে ডেটার মূল্য আগের চেয়ে বাড়বে না। কিন্তু ফোর-জিতে গ্রাহক যেহেতু আগের চেয়ে অনেক বেশি ডেটা ব্যবহার করবে, সে কারণে গ্রাহকের খরচ একটু হলেও বাড়তে পারে।
দেশে বর্তমানে ১০ শতাংশ হ্যান্ডসেট ফোরজি সেবা ব্যবহারের উপযোগী। যেসব গ্রাহকের হাতে ফোরজি উপযোগী হ্যান্ডসেট রয়েছে অথবা যারা সিম বদলে ফোরজি উপযোগী করেছেন তারাই এ সেবা পাবেন।