বাংলাদেশে এসেছেন এক বছর হয়ে গেল। এই সময়ে তাসকিন, রুবেলদের সঙ্গে আলাদা কাজ করার সুযোগ খুব একটা পাননি। যতটুকু পেয়েছেন তা ওই সিরিজ চলাকালীন। সাউথ আফ্রিকায় যখন আরেকটি সফর তখন ওই পেসারদের দিকেই সব চোখ। শুক্রবার ওয়ালশ বললেন, টেস্ট সিরিজে ছেলেদের ভেতর ধারাবাহিকতা আর নিয়ন্ত্রণ আনার চেষ্টা করছেন তিনি।
গত সেপ্টেম্বরে ওয়ালশ বোলিং কোচ হয়ে আসার পর টানা খেলার মধ্যেই ছিল বাংলাদেশ। পেসারদের নিয়ে তাই আলাদা করে কাজ করার সময় সামান্য পেয়েছেন ওয়ালশ। এরপর কিছুটা বিরতি পেলে ১৫ জন পেসারকে নিয়ে শুরু করেন পেস বোলিং ক্যাম্প।
দায়িত্ব নেয়ার পর বাংলাদেশি পেসারদের পারফর্ম্যান্স সম্পর্কে তার মূল্যায়ন কী? এমন প্রশ্নের জবাবে বাংলাদেশের পেস বোলিং কোচ বলেন, ‘এখন পর্যন্ত ভালোই।’
২৮ সেপ্টেম্বর পচেস্ট্রমে শুরু হবে দুদলের প্রথম টেস্ট। আর সিরিজের শেষ টেস্ট ৬ অক্টোবর থেকে।
টেস্ট সিরিজের পর রয়েছে ওয়ানডে সিরিজ। ধারাবাহিকতার পাশাপাশি ছেলেদের বোলিংয়ে বৈচিত্র্য আনার পরামর্শ তার, ‘অবশ্যই ওয়ানডেতে পেস বোলিংয়ে একটু পার্থক্য থাকবে। তখন বৈচিত্র্য আনার বিকল্প নেই। সেই সঙ্গে ম্যাচের প্রয়োজন অনুযায়ী মানিয়ে নিতে হবে। শিখতে হবে নিয়ন্ত্রণ নেওয়া।’