টি২০ সিরিজটা বাংলাদেশ মোটেও প্রতিদ্বন্দ্বিতা করতে পারেনি। সালমা খাতুনদের সঙ্গে সানা মিরদের শক্তির ব্যবধানটা এতে বেশ স্পষ্ট হয়েছে। এবার ওয়ানডের শক্তি পরীক্ষার মিশন।
আজ রোববার থেকে শুরু হচ্ছে দুই ম্যাচের ওয়ানডে সিরিজ। একদিন পর ৬ অক্টোবর দ্বিতীয়টি। ভেন্যু করাচির সাউথ এন্ড ক্রিকেট স্টেডিয়ামই। দুটি টি২০ খেলার সুবাদে মাঠ ও উইকেট এখন বেশ পরিচিতই সালমাদের। তবু পাকিস্তান যে শক্তিশালী তাতে বাংলাদেশের জন্য ওয়ানডেতে টি২০-র চেয়েও বড় চ্যালেঞ্জই অপেক্ষা করছে।
প্রথম টি২০-তে পাকিস্তান করেছিল ৫ উইকেটে ১২৪ রান। জবাবে বাংলাদেশ অলআউট না হলেও এতই মন্থর ব্যাটিং করেছিল যে, ৭ উইকেট হারিয়ে ৯৫ রান তুলতেই ২০ ওভার শেষ! ম্যাচটা বাংলাদেশ হারে ২৯ রানে।
দ্বিতীয় ম্যাচে তো আরও শম্বুক হয়ে গেল বাংলাদেশ নারী দলের ব্যাটিং। এবার পাকিস্তান ৬ উইকেটে ১১৪ করল। ভালো ব্যাটিং করলে তাড়া করার মতোই স্কোরটা। অথচ, বাংলাদেশ সেই ৭ উইকেট হারিয়েই করল মাত্র ৮০ রান, হারল ৩৪ রানে!
ওয়ানডে ক্রিকেট বলে অবশ্য একটা ইতিবাচক দিকও আছে বাংলাদেশ দলের। যেহেতু বাংলাদেশের নারী দল থিতু হয়ে ব্যাটিং করতে অভ্যস্ত, সেহেতু ওয়ানডে সিরিজে তারা টি২০-র চেয়ে ভালো পারফর্মও করতে পারে।