সব পক্ষের অভিযোগ এড়াতে নারায়ণগঞ্জ সিটি কর্পোরেশন নির্বাচনে প্রয়োজনের চেয়ে অতিরিক্ত আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্য মোতায়েনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে ইসি। মাঠে থাকবে আইন-শৃঙ্খলা বাহিনীর সাত হাজার সদস্য। প্রথমবারের মতো অস্ত্র নিয়ে স্ট্রাইকিং ফোর্স হিসেবে ভোট কেন্দ্রে থাকবে আনসার বাহিনী।
প্রার্থীদের প্রচারে আর পোস্টারে ভোট উৎসবের নগরী এখন নারায়ণগঞ্জ। নির্বাচনকে সুষ্ঠু করতে কোন তরফের আক্রোশ কিংবা অভিযোগের আঙ্গুল ইসির দিকে আসুক সেই সুযোগ রাখতে চায় না নির্বাচন কমিশন।
নগরীর নির্বাচনী উৎসব আর প্রধান দুই প্রার্থীর আচরণবিধি মেনে চলাকে ভালো নির্বাচনের মডেল বলে মন্তব্য করেরছেন রিটার্নিং অফিসার। শেষ পর্যন্ত এই পরিবেশ এবং নির্বাচনকে বিতর্কমুক্ত করতে ৫ দিনের বদলে ৬ দিন নিরাপত্তার বলয়ে থাকবে নারায়ণগঞ্জ।
প্রশাসন বলছে নির্বাচনকে ঘিরে কোন হুমকি না থাকলেও নজরদারিতে কমতি নেই। অপরাধীদের গ্রেফতারের পাশাপাশি চলছে অস্ত্র উদ্ধার অভিযান। ভোটকে উৎসবে পরিণত করতে কোনা ফাঁক রাখতে চায় না প্রশাসন।
আগামী ১৫ ডিসেম্বর ৭ জন মেয়র প্রার্থীসহ ২শ’ ১ জন প্রার্থীর সঙ্গে নির্বাচনী মতবিনিময় করবেন প্রধান নির্বাচন কমিশনার। অর্থের বিনিময়ে ভোট কেনাবেচা থেকে সতর্ক থাকতেও ভোটারদের প্রতি আহ্বান জানিয়েছে নির্বাচন কমিশন।