সমন্বিত আধুনিক প্রযুক্তির মৎস্য খামার গড়ে তুলেছে নাটোরের চার তরুণ উদ্যোক্তা। বৃহৎ আকারের পুকুরে তারা প্রযুক্তি ব্যবহার করে সৃষ্টি করেছে নদীর পরিবেশ। যেখানে বেশে ঘণত্বে চাষ হচ্ছে নানান জাতের মাছ।
বেশি ফলনের যেকোনো প্রযুক্তিতেই হুমড়ি খেয়ে পড়ছে নতুন উদ্যোক্তারা। মাছ চাষে রাস, বায়োফ্লক কিংবা বটম ক্লিন রেসওযে ছাড়িযে এবার সমন্বিত আধুনিক প্রযুক্তির সফল ব্যবহার করছে ফেরদৌস মুরাদ, শাহরিয়ার ইমনসহ নাটোরের চার তরুণ উদ্যোক্তা।
২০ একর জমিতে ২০টি পুকুর। পুকুরের পানি টলটলে স্বচ্ছ। চলছে নানা রকমের অ্যারেটার। কোনোটি সৃষ্টি করছে ঢেউ, কোনোটি পানির ভেতরে মাছের বিচরণ ক্ষেত্রে পৌঁছে দিচ্ছে প্রয়োজনীয় অক্সিজেন। ব্যবস্থাগুলো বেশি ঘনত্বে মাছ চাষের পরীক্ষিত, বলছেন উদ্যোক্তারা।
এরই মধ্যে সমন্বিত প্রযুক্তিনির্ভর মাছ চাষে কাক্সিক্ষত সাফল্য পেয়েছেন তারা। বলছেন, শুধু দেশের বাজার নয়, রপ্তানীমুখি চিন্তা নিয়েই প্রযুক্তির আয়োজন তাদের।
দেশের সাফল্য ধরে রাখতে মাছ আমদানি থেকে বেরিয়ে আসার পরামর্শ এই উদ্যোক্তাদের।