নাটোরের বড়াইগ্রামে বাস-লেগুনার সংঘর্ষে ১৫ জন নিহত হওয়ার ঘটনায় বাস চালক শামিম হোসেন আত্মসমর্পণ করেছেন। ঘটনার পর থেকেই তিনি পালিয়ে ছিলেন।
মঙ্গলবার দুপুর ৩টায় স্টেশন রোডে বগুড়া মটর শ্রমিক ইউনিয়নে অাত্মসমর্পণের পর শ্রমিক নেতারা তাকে বগুড়া গোয়েন্দা পুলিশের ইনচার্জ নুরে আলম সিদ্দিকির কাছে তুলে দেন।
এর আগে গত রোববার বগুড়া সদরের গোকুল ইউনিয়নের পলাশবাড়ী গ্রাম থেকে বাসের হেলপার আব্দুস সামাদ ওরফে কমলকে গ্রেপ্তার করা হয়।
জানা গেছে, বগুড়ার শ্রমিক নেতারা পুলিশের সাথে সমঝোতার মাধ্যমেই তাকে হস্তান্তর করেন।
বিআরটিএ বগুড়ার এক কর্মকর্তা জানান, ১৯৯২ সাল থেকে রুট পারমিট ছাড়াই চ্যালেঞ্জার পরিবহন নামের ওই বাসটি রাস্তায় চলাচল করছিল।
গত ২৫ আগস্ট নাটোরের বড়াইগ্রাম সংলগ্ন লালপুরের কদিমচিলান এলাকায় ওই দুর্ঘটনায় ১৫ জন নিহত হয়।