দ্বিতীয় বাংলাদেশি হিসেবে ডাবল সেঞ্চুরি করার কৃতিত্ব অর্জন করলেন তামিম ইকবাল। এর আগে এ কৃতিত্ব ছিল একমাত্র টাইগার দলপতি মুশফিকুর রহিমের।
২০১৩ সালে শ্রীলংকার বিপক্ষে এ কৃতিত্ব দেখান টাইগার `এ রান মেশিন’।
যেখানে পাকিস্তানের বিপক্ষে আগে তামিমের সর্বোচ্চ রানই ছিল ২১, সেখানে খুলনা টেস্টে তিনি তুলে নিলেন ডাবল সেঞ্চুরি। অবশ্য প্রথম ইনিংসে তামিম করেছিলেন ২৫ রান।
এর আগে খুলনার শেখ আবু নাসের স্টেডিয়ামে পাকিস্তানের বিপক্ষে দ্বিতীয় ইনিংসে ২৭৩ রানে চতুর্থ দিন শেষ করে বাংলাদেশ।
ডাবল সেঞ্চুরিতে মোহাম্মদ আশরাফুলকে টপকে বাংলাদেশের হয়ে দ্বিতীয় টেস্ট সর্বোচ্চ রানে রেকর্ডটি এখন তার।
সর্বোচ্চ ৩০২৬ রান করে সবার উপরে আছেন সাবেক টাইগার অধিনায়ক হাবিবুল বাশার। আর তার পেছনে থাকা তামিমের সংগ্রহ ২৭৪৩ রান।
তামিম ইকবাল ২০৬ রান করে মাঠ ছাড়েন। সে সময়ে তার জুটি ছিলেন মাহামুদুল্লাহ রিয়াদ।
এর আগে খুলনা টেস্টে ৩৩২ রানে প্রথম ইনিংসে অল আউট হয় বাংলাদেশ। ৩৩২ রানে জবাবে ব্যাট করতে নেমে মোহাম্মদ হাফিজের ডাবল সেঞ্চুরিতে ৬২৮ রান করে পাকিস্তান। ২৯৬ রানের লিড পায় সফরকারিরা।
২৯৬ রান পেছনে থেকে খেলতে নেমে দুই টাইগার ওপেনার তামিম ইকবাল ও ইমরুল কায়েসের দৃঢ়তায় ওপেনিং জুটি থেকেই উঠে আসে ৩১২ রান। ইমরুল ১৫০ রান করে জুলফিকার বাবরের বলে ফিরে যান।